
বয়স বাড়বে। তার সঙ্গে চামড়াও নীচের দিকে ঝুলতে থাকবে। চোখের কোণে কালি চওড়া হবে। চামড়া কুঁচকে যাবে। এটাই কিন্তু বার্ধক্যের লক্ষণ।

ত্বকের বার্ধক্যকে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। কিন্তু বার্ধক্যের প্রক্রিয়াকে একটু পিছিয়ে দিতে পারেন কিংবা ধীর করে দিতে পারেন। তার জন্য বোটক্স করার দরকার নেই।

নামীদামি নাইট ক্রিম, দামী প্রসাধনী ব্যবহারের দরকার পড়ে না সবসময়। এমনকি প্রতিমাসে ফেসিয়াল করানোরও দরকার নেই। শুধু নিয়ম করে নারকেল তেল মাখা শুরু করুন।

প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে নারকেল তেল। ত্বকের কোলাজন উৎপাদনে সাহায্য করে এই তেল। কোষের মেরামতের কাজও করে নারকেল তেল।

নিয়মিত মুখে নারকেল তেল মালিশ করলে বয়স বাড়লেও চামড়া টানটান থাকে। সূক্ষ্মরেখা ও বলিরেখা সহজে ধরা পড়ে না চোখে। তার সঙ্গে ত্বকের জেল্লাও বাড়তে থাকে।

রাতে ঘুমনোর আগে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল নিন। ত্বকের উপর ভাল করে মালিশ করুন। ত্বক সম্পূর্ণরূপে তেল শুষে নেওয়া পর্যন্ত মালিশ করবেন। এতে ত্বকের টেক্সচার উন্নত হবে এবং বার্ধক্য ধরা দেবে না।

নারকেল তেল ও ক্যাস্টর অয়েল সমপরিমাণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি দিয়ে ত্বকের উপর মালিশ করুন। এই তেলের মিশ্রণটিও নাইট ক্রিম হিসেবে রাতে ব্যবহার করতে পারেন।

নারকেল তেলে সঙ্গে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ও জল মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি ত্বকের লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন।