Khiramohana: দোকানের মত ক্ষীরমোহন বানিয়ে ফেলুন বাড়িতে, দিনের শেষে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এক পিস মুখে ফেললেই শান্তি
Traditional Recipe: মিষ্টি যতই ক্ষতিকারক হোক না কেন বাড়িতে অতিথি আসলে বা নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে এলে অধিকাংশ মানুষই মিষ্টি নিয়ে আসেন। আবার শুভ অনুষ্ঠান, পুজো থেকে বিজয়ার মিষ্টিমুখ মিষ্টি থাকবেই
শরীরের জন্য যতই খারাপ হোক না কেন মিষ্টির থেকে কিছুতেই দূরে থাকা যায় না। পিছু পিছু তা ঘুরতেই থাকে। মিষ্টি খেলে ওজন বাড়ে, সুগার বাড়ে তার সঙ্গে মেটাবলিজম কমে যায়
আর তাই সুস্থ থাকতে মিষ্টি কম খান। শেষ পাতে মিষ্টি একেবারেই চলবে না। সপ্তাহে দুটো মিষ্টি খেতে পারেন। কিন্তু তার বেশি একেবারেই নয়।
মিষ্টি যতই ক্ষতিকারক হোক না কেন বাড়িতে অতিথি আসলে বা নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে এলে অধিকাংশ মানুষই মিষ্টি নিয়ে আসেন। আবার শুভ অনুষ্ঠান, পুজো থেকে বিজয়ার মিষ্টিমুখ মিষ্টি থাকবেই
লকডাউন পরবর্তী সময় থেকে অনেকেই বাড়িতে মিষ্টি বানাচ্ছেন। আর তাই বানিয়ে ফেলুন ক্ষীরমোহন। ভাইফোঁটায় বানাতে পারবেন আর এখন বাড়িতে যে সব অতিথি আসছেন তাঁদেরও দিতে পারবেন
একটা বড় বাটিতে ৫০ গ্রাম গুঁড়ো দুধ, ময়দা, এক চামচ বেকিং পাউডার, হাফ চামচ বেকিং সোডা আর ঘি ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার অল্প জল দিয়ে একদম নরম ডো বানিয়ে নিতে হবে। এই ডো ৫ মিনিট রেখে দিন
এবার ছোট লগোল বল বানিয়ে নিন। হাতে সামান্য ঘি মাখিয়ে বল বানাবেন। তাহলে হাতে আটকাবে না। কড়াইতে সাদা তেল দিয়ে গো ফ্লেমে এই বলগুলো ভেজে নিতে হবে। এবার মিষ্টি উল্টে পাল্টে ভেজে নিতে হবে
এবার মিষ্টি তুলে ঠান্ডা করে রাখুন। অন্য একটা কড়াই গ্যাসে বসিয়ে তাতে দেড় কাপ চিনি আর জল মিশিয়ে চিনির সিরা বানিয়ে নিতে হবে। ভাল করে চিনি ফুটিয়ে ফ্লেম কমিয়ে ভেজে রাখা মিষ্টি দিতে হবে। এলার গ্যাস অফ করে ৩০ মিনিট রাখুন
একটা প্লেটে ২০০ গ্রাম খোয়া ক্ষীর নিয়ে ভাল করে মেখে নিতে হবে। এবার সেখান থেকে ছোট ছোট বল বানিয়ে চ্যাপ্টা করে নিন তালুতে। এর মধ্যে বানিয়ে নেওয়া মিষ্টি রেখে ভাল করে কভার করে নিন। মিষ্টি বানানোর সময় হাতে একটু ঘি মাখিয়ে নেবেন। এবার সুন্দর করে গড়ে বল বানিয়ে মিষ্টিগুলো হাফ করে কেটে নিয়ে মাঝে একটু ফুড কালার দিলেই তৈরি ক্ষীরমোহন