
চিনির থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর মধু। এই প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে শর্করা থাকলেও শরীরের খুব বেশি ক্ষতি করে। রোজ এক চামচ মধু খাওয়া যায়।

অনেকেই ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খান। কিন্তু আয়ুর্বেদে, গরম উপাদানের সঙ্গে মধু মেশানোর পরামর্শ দেয় না। এতে মধুর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

রোজের খাদ্যতালিকায় মধু রাখতে পারেন। কিন্তু চা বা গরম জলে মিশিয়ে খাবেন না। একটু অন্যভাবে খান মধু। কীভাবে? সেই টিপসই রইল আপনার জন্য।

রান্নায় খাবারের স্বাদ ব্যালেন্স করার জন্য মধু ব্যবহার করতে পারেন। খুব বেশি ঝাল দিয়ে ফেললে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে দিন। স্বাদ বাড়বে।

চাটনি বানানোর সময় চিনির বদলে মধু ব্যবহার করুন। আনারসের চাটনি হোক বা তেঁতুলের টক, মধু মেশালে স্বাদ বাড়বে। চাটনি স্বাদ ব্যালেন্সে থাকবে।

সবজি স্টার-ফ্রাই করার সময় মধু ব্যবহার করতে পারেন। সবজি ভাজার সময় অলিভ অয়েল, মধু ও হার্বস ব্যবহার করুন। এতে সবজির স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাড়বে। আর মুচমুচে হবে।

রায়তা বানানোর সময় মধু ব্যবহার করতে পারেন। এতে স্বাদে একটু বদল আসবে। কিন্তু খেতে দুর্দান্ত হবে। শসা, বোঁদে দিয়ে রায়তা বানানোর সময় এক চামচ মধু মিশিয়ে দিন।

স্যালাদ ড্রেসিংয়ের সময় মধু ব্যবহার করতে পারেন। লেবুর রসের সঙ্গে মধু, অলিভ অয়েল মিশিয়ে স্যালাদ বানান। এতে স্যালাদের স্বাদ বাড়বে।