
ওজন কমাতে অনেকেই অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের উপর ভরসা রাখেন। কিন্তু ত্বকের খেয়াল রাখতে, চুলের যত্ন নিতে আপনি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সাহায্য নেন?

ত্বকের যত্ন নেওয়া থেকে শুরু করে খুশকি দূর করতে সহায়ক অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। সঠিক উপায়ে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করলে আপনি ত্বক ও চুলের সমস্যা সহজেই এড়াতে পারবেন।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যাকটেরিয়া দূর করে, খুশকির সমস্যা দূর করে, পাশাপাশি ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে। কিন্তু আপনাকে সঠিক উপায়ে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করতে হবে।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে, যা খুশকির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ব্রণর সমস্যা কমায়। কিন্তু কোন উপায়ে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করবেন, জানেন?

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ১:১ অনুপাতে জলের সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে নিয়ে ত্বকের উপর লাগান। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার টোনার মুখ থেকে সমস্ত ব্যাকটেরিয়া, ময়লা পরিষ্কার করে দেয়।

ব্রণ যেমন কমাবে, তেমনই ব্রণর দাগছোপ দূর করতে সাহায্য করে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। জলের সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে আপনি ত্বকের উপর লাগাতে পারেন।

স্ক্যাল্প পরিষ্কার করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সাহায্য নিন। এটি স্ক্যাল্পকে পরিষ্কার করতে, খুশকির সমস্যা দূর করতে এবং সিবাম উৎপন্ন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার।

শ্যাম্পুর সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে নিন। এতে আপনার স্ক্যাল্প পরিষ্কার হয়ে যাবে। পাশাপাশি এতে চুলের বৃদ্ধি ভাল হবে। আপনি সপ্তাহে একদিন এভাবে চুলে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন।