
২০১৯ সাল থেকে পর্তুগিজ অভিনেত্রী মার্গারিদা কর্সেইরোর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর পর্তুগালের তারকা ফরোয়ার্ড জোয়াও ফেলিক্স। সেই সময় ফেলিক্সের বয়স ছিল ২০ বছর আর মার্গারিদার বয়স ছিল ১৭ বছর। (ছবি-মার্গারিদা কর্সেইরো ইন্সটাগ্রাম)

সম্প্রতি স্পোর্টিং লিসবনের পেদ্রো পোর্রোর সঙ্গে লিসবনের এক নাইটক্লাবের ভিআইপি এলাকায় চুম্বনরত অবস্থায় দেখা গিয়েছে মার্গারিদাকে। যদিও পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেছেন পর্তুগালের অভিনেত্রী মার্গারিদা। (ছবি-মার্গারিদা কর্সেইরো ইন্সটাগ্রাম)

সোশ্যাল মিডিয়া মারফত জোয়াও ফেলিক্স ও মার্গারিদা কর্সেইরোর আলাপ। এর পর ধীরে ধীরে তাঁদের বন্ধুত্ব বাড়ে। সেখান থেকে প্রেম। এ বার সেই চার বছরের প্রেমে ভাঙন ধরল। (ছবি-মার্গারিদা কর্সেইরো ইন্সটাগ্রাম)

২০২২ সালের শেষের দিকে ফেলিক্স ও মার্গারিদার সম্পর্কে চিড় নিয়ে জোর চর্চা হয়েছিল। সেই সময় মার্গারিদার পাসে দাঁড়িয়েছিলেন ফেলিক্স। (ছবি-মার্গারিদা কর্সেইরো ইন্সটাগ্রাম)

সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট সক্রিয় পর্তুগিজ অভিনেত্রী মার্গারিদা কর্সেইরো। ইন্সটাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার্স সংখ্যা ১.৪ মিলিয়ন। (ছবি-মার্গারিদা কর্সেইরো ইন্সটাগ্রাম)

আতলেতিকো মাদ্রিদ থেকে লোনে অন্য দলে যাওয়ার কথা জোয়াও ফেলিক্সের। জানা গিয়েছে, আতলেতিকো ফেলিক্সকে ছাড়ার জন্য ৭০.৫ মিলিয়ন ইউরোর দাবি জানিয়েছে। (ছবি-জোয়াও ফেলিক্স ইন্সটাগ্রাম)