Monica Seles: টেনিস দুনিয়ায় রক্তারক্তি, মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন মনিকা সেলেস
১৯৯৩ সালের ৩০ এপ্রিল দিনটা টেনিস (Tennis) দুনিয়ার ইতিহাসের অন্যতম কালো দিনের একটি। হ্যামবার্গে সিটিজেনশিপ কাপ চলছিল। যুগোস্লাভিয়ার টেনিস তারকা মনিকা সেলেসের (Monica Seles) ওপরে ছুরিকাঘাত কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন সেই সময় এক মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি। (ছবি-টুইটার)
ছুরির আঘাতে আহত হওয়ার সময় ১৯ বছর বয়স ছিল মনিকার। তিনি সেই সময় ছিলেন বিশ্বের এক নম্বর টেনিস তারকা। মাত্র ১৯ বছর বয়সেই মনিকা আটটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতে নিয়েছিলেন। (ছবি-টুইটার)
ঘটনার দিন, অর্থাৎ ১৯৯৩ সালের ৩০ এপ্রিল জার্মানির হ্যামবার্গ শহরে চলছিল সিটিজেনশিপ কাপের কোয়ার্টার ফাইনাল। সেই ম্যাচে বুলগেরিয়ার মাগদালিনা মালিভার মুখে নেমেছিলেন মনিকা। (ছবি-টুইটার)
মালিভার বিরুদ্ধে ম্যাচে এগিয়ে ছিলেন মনিকা। বিরতিতে চেয়ারে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন সেই সময়কার এক নম্বর টেনিস তারকা। হঠাৎ করেই দর্শক আসন থেকে এক ব্যক্তি ছুটে এসে তাঁর পিঠে ছুরির কোপ বসান। জানা যায় ওই ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন। তার নাম গুন্টার পার্শে। সেই ব্যক্তি দর্শকাসনে ফিরে যেতেই নিরাপত্তারক্ষীরা তাকে ধরে নেয়। (ছবি-টুইটার)
ওই ছুরির আঘাতে গুরুতর জখম না হলেও, রীতিমতো ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন মনিকা। মানসিকভাবে এতটাই বিপর্যস্ত হয়েছিলেন তিনি, যার ফলে মনিকা সেই বছর আর কোর্টে ফেরেননি। ব়্যাঙ্কিংয়েও ৮ নম্বরে নেমে যান। এরপর ঠিক ২ বছর পর আবার টেনিস খেলা শুরু করেন মনিকা। পুরো কেরিয়ার জুড়ে মোট ৯টি গ্র্যান্ড স্লাম পেয়েছেন মনিকা। (ছবি-টুইটার)
