India’s slowest train: ‘বন্দে ভারতে’র যুগে সাইকেলের থেকেও আস্তে চলে এই বিশেষ ট্রেনটি

TV9 Bangla Digital | Edited By: অমর্ত্য লাহিড়ী

Jan 16, 2023 | 10:02 AM

Nilgiri Express: বর্তমানে যখন গোটা বিশ্ব গতির পূজারী, তামিল নাড়ুতে ভারতীয় রেল একটি ট্রেন চালায়, যার গতি একটি সাইকেলের থেকেও কম। তবে, এই ট্রেন ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মর্যাদা পেয়েছে।

1 / 8
দ্রুত বদলে যাচ্ছে পৃথিবী। যত দিন যাচ্ছে, ততই দ্রুতগামী হচ্ছে আমাদের চারপাশের জগত। রেলওয়েও ক্রমশ গতির লড়াইয়ে বিমানকে টেক্কা দেওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ভারতেও দ্রুতগামী বেশ কিছু রেল প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত দেশে ৮টি আধা-উচ্চ গতির ট্রেন, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করা হয়েছে। বুলেট ট্রেন চালুর কাজও চলছে।

দ্রুত বদলে যাচ্ছে পৃথিবী। যত দিন যাচ্ছে, ততই দ্রুতগামী হচ্ছে আমাদের চারপাশের জগত। রেলওয়েও ক্রমশ গতির লড়াইয়ে বিমানকে টেক্কা দেওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ভারতেও দ্রুতগামী বেশ কিছু রেল প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত দেশে ৮টি আধা-উচ্চ গতির ট্রেন, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করা হয়েছে। বুলেট ট্রেন চালুর কাজও চলছে।

2 / 8
এই গতির পূজারীদের জগতে ভারতে এখনও একটি ট্রেন রয়েছে, যা অত্যন্ত ধীর গতিতে চলে। বস্তুত, এই ট্রেনটির গতি এমনকি সাইকেলের থেকেও কম। তবে, তাই বলে কেউ এই ট্রেনে ওঠে না, এমন নয়। বরং, এই ট্রেন যাত্রীদের অত্যন্ত পছন্দের। উপচে পড়ে যাত্রী।

এই গতির পূজারীদের জগতে ভারতে এখনও একটি ট্রেন রয়েছে, যা অত্যন্ত ধীর গতিতে চলে। বস্তুত, এই ট্রেনটির গতি এমনকি সাইকেলের থেকেও কম। তবে, তাই বলে কেউ এই ট্রেনে ওঠে না, এমন নয়। বরং, এই ট্রেন যাত্রীদের অত্যন্ত পছন্দের। উপচে পড়ে যাত্রী।

3 / 8
তামিল নাড়ুর মেট্টুপালয়াম উটি নীলগিরি প্যাসেঞ্জার ট্রেনই ভারতের সবচেয়ে ধীরগতির ট্রেন। এর গতি ঘণ্টায় মাত্র ১০ কিলোমিটার। প্রায় পাঁচ ঘণ্টায় মাত্র ৪৬ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই ট্রেন।

তামিল নাড়ুর মেট্টুপালয়াম উটি নীলগিরি প্যাসেঞ্জার ট্রেনই ভারতের সবচেয়ে ধীরগতির ট্রেন। এর গতি ঘণ্টায় মাত্র ১০ কিলোমিটার। প্রায় পাঁচ ঘণ্টায় মাত্র ৪৬ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই ট্রেন।

4 / 8
দুর্গম পাহাড়ি এলাকা দিয়ে চলে বলেই ট্রেনটি এতটা ধীর গতিতে চলে। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে, এই ট্রেনটিকে ইউনেস্কো 'ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট' বা 'বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান' হিসাবে ঘোষণা করেছে।

দুর্গম পাহাড়ি এলাকা দিয়ে চলে বলেই ট্রেনটি এতটা ধীর গতিতে চলে। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে, এই ট্রেনটিকে ইউনেস্কো 'ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট' বা 'বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান' হিসাবে ঘোষণা করেছে।

5 / 8
ইউনেস্কোর ওয়েবসাইট বলছে, ১৮৫৪ সালে প্রথম নীলগিরি মাউন্টেন রেলওয়ে নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, পাহাড়ি এলাকায় বিভিন্ন অসুবিধার কারণে কাজ শুরু হয়েছিল ১৮৯১ সালে। শেষ হয় ১৯০৮-এ। সেই সময় একেবারে সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল।

ইউনেস্কোর ওয়েবসাইট বলছে, ১৮৫৪ সালে প্রথম নীলগিরি মাউন্টেন রেলওয়ে নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, পাহাড়ি এলাকায় বিভিন্ন অসুবিধার কারণে কাজ শুরু হয়েছিল ১৮৯১ সালে। শেষ হয় ১৯০৮-এ। সেই সময় একেবারে সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল।

6 / 8
রেলপথটি শুরু হয় ৩২৬ মিটার উচ্চতায়, আর শেষ হয় ২২০৩ মিটার উচ্চতায়। ৪৬ কিলোমিটার যাত্রাপথে অনেকগুলি সুড়ঙ্গ পড়ে। এছাড়া আছে ১০০রও বেশি রেলসেতু।

রেলপথটি শুরু হয় ৩২৬ মিটার উচ্চতায়, আর শেষ হয় ২২০৩ মিটার উচ্চতায়। ৪৬ কিলোমিটার যাত্রাপথে অনেকগুলি সুড়ঙ্গ পড়ে। এছাড়া আছে ১০০রও বেশি রেলসেতু।

7 / 8
পাথুরে ভূপ্রকৃতি, চা বাগান এবং ঘন বনাঞ্চলের মধ্য দিয়ে এই যাত্রার অভিজ্ঞতা অনন্য। পর্যটকদের মতে মেট্টুপালায়ম থেকে কুনুর পর্যন্ত রাস্তায় তো জানলার বাইরে থেকে চোখ সরানোই যায় না।

পাথুরে ভূপ্রকৃতি, চা বাগান এবং ঘন বনাঞ্চলের মধ্য দিয়ে এই যাত্রার অভিজ্ঞতা অনন্য। পর্যটকদের মতে মেট্টুপালায়ম থেকে কুনুর পর্যন্ত রাস্তায় তো জানলার বাইরে থেকে চোখ সরানোই যায় না।

8 / 8
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

Next Photo Gallery