
দেখতে পাচ্ছেন আসানসোলের ভিড়। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ঘুরতে ঘুরতে আসানসোলে পৌঁছে গিয়েছিল সেই ট্যাবলো। সেখানে সন্ধ্যাতেও ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

স্কুল ছাত্রী থেকে শুরু করে চাকরিজীবী, প্রত্যেকেই ঘরে ফেরার পথে পালসের আলো ঝলমলে ট্যাবলো দেখে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। প্রত্যেকেই ক্যান্ডি চেখে দেখতে চাইছেন।

তৃতীয়বারেও এভাবেই আসানসোলে সাড়া ফেলে দিয়েছে পালসের ট্যাবলো।

শিলিগুড়িতেও দেখা গেল একই ছবি। রোদ মাথায় নিয়েই পৌঁছে গেলেন বহু মানুষ।

ট্যাবলোর সামনে থাকা ভিড়ই বলে দিচ্ছে, পুজোর আবহে গোলমোলের স্বাদে কীভাবে মজেছে সাধারণ মানুষ। প্রত্যেকেই হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন। মুখে দিলেই তাঁরা ফিরে যাচ্ছেন ছেলেবেলায়।

কেউ বলছেন, 'স্বাদের এমন সামঞ্জস্য আগে কোনও ক্যান্ডিতে পাইনি।' কেউ আবার বলছেন, পুজোর খুশি আরও বেড়ে যাচ্ছে এভাবে পালস ক্যান্ডি পেয়ে।

বাড়ির কাছেই পালসের ট্যাবলো এসে গিয়েছে, খবর পেয়ে ছুটে গেলেন শিলিগুড়ির বাসিন্দারা। ঠাকুর দেখা শুরু না হলেও পালসের ট্যাবলোর সামনে যেন সেই ঠাকুর দেখার মতো ভিড়।

ছোটদের সঙ্গে বড়দের ভিড়ও ছিল চোখে পড়ার মতো।