
প্রতি বছর ১ অক্টোবর বিশ্ব ভেজিটেবল দিবস পালন করা হয়। বছরের পর বছর ধরে বিপুল সংখ্যক মানুষ নিরামিষ খাবার খেয়ে থাকেন। কারণ সকলেই জানেন নিরামিষ খাবার শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর ।

তবে নিরামিষ খাবারের একটি ও প্রধান বৈশিষ্ট্য হল, শরীরের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি যেমন প্রোটিন সরবরাহ করতে পারে না। তবে নিরামিষাশীদের জন্য প্রোটিনেরও কিছু উত্স রয়েছে। একঘেঁয়েমি রান্নার থেকে কিছু সুস্বাদু খাবারের হদিশ পেতে দেওয়া হল কিছু অসাধারণ স্বাদের ও মুখরোচক নিরামিষ খাবার।

কাশ্মীরি রাজমা- রাজমা ভারতের অতিপরিচিত ও জনপ্রিয় শস্য। যা কিডনি মোটর নামেও পরিচিত। এটিতে রয়েছে ভরপুর প্রোটিন। যদি নিরামিষাশী হোন তাহলে কাশ্মীরি রাজমা তরকারি প্রোটিন হিসেবে খাওয়া বেশ কার্যকর। কাশ্মীরি গরম মশলা ও অন্যান্য ভারতীয় মশলা দিয়ে এই রেসিপিটি প্রস্তুত করা হয়।

পালক ভুর্জি- শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন গ্রহণের জন্য পালং শাক খেতে পারেন। পালক পনির তো খেয়েছেন সকলেই। এবার খান পালক ভুরজি। পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। পালং শাক খেতে এবার পালক ভুরজি রেসিপিটি ট্রাই করতে পারে।

পনির দো পেঁয়াজা- নিরামিষভোজী হলে পনির কখনও মিস করবেন না। ওজন কমাতেও লো-ফ্যাটেড গোরুর দুধের পনির অত্যন্ত ভাল। গরম গরম রুটি দিয়ে এই সুস্বাদু রান্না অত্যন্ত প্রিয়।

কেটো থেপলা- এই সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর কেটো আইটেমটি শুকনো মেথি ও বেসন দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। এটি যে কোনও দিন, ব্রেকফাস্টের সময় কেটো থেপলা বানিয়ে নিতে পারেন।

স্প্রাউটস মুগ ডাল কাবাব- অঙ্কুরিত মুগডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার থাকে। স্প্রাউটস মুগ ব্যবহার করে একি নরম ডো তৈরি করুন। তাতে মশলা যোগ করে কাবাবের আকার দিন। ডিনার বা লাঞ্চের সময় এই অসাধারণ স্বাদের রেসিপি বানিয়ে নিতে পারেন বাড়ির হেঁসেলেই।