
এ বারের ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে চলেছে ২০ নভেম্বর। কাতারের গ্যালারি ভরাতে হাজির থাকবে হাজার হাজার দর্শক। জানা গিয়েছে, বিশ্বকাপ চলাকালীন প্রতিদিন কাতার বিমানবন্দরে ৭০০-র জায়গায় ১৬০০টি বিমান চলাচল করবে।

কাতারের মূল বিমানবন্দর এখনও ১৬০০টি বিমান প্রতিদিন চালানোর জন্য প্রস্তুত নয়। যার ফলে কাতারের মূল বিমানবন্দর মারফত ভ্রমণ বিশৃঙ্খলার মুখোমুখি হতে পারেন বিশ্বকাপগামী ভক্তরা।

জানা গিয়েছে, হামাদ ইন্টারন্যাশনাল-এ কর্মীদের ঘাটতি রয়েছে। যার ফলে রোজ ৭০০ বিমান চালানোটাই তাদের কাছে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে পরের মাস থেকেই তাদের পক্ষে, বর্তমানে যে সংখ্যক বিমান সেই এয়ারপোর্ট থেকে যায়, তার দ্বিগুণেরও বেশি বিমান চলাচলের ব্যবস্থা করা কঠিন।

কাতার বিমানবন্দরের এক কর্তা জানান, বিশ্বকাপের জন্য ইতিমধ্যেই বর্তমানে কাতার এয়ারপোর্টে বেশি মানুষ যাতায়াত করছেন। এত মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য নতুন কর্মী নিয়োগ করতে হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এক্ষেত্রে অনেক চাকরিই দেওয়া হচ্ছে "প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সমাপ্তি ছাড়াই।"

মনে করা হচ্ছে, অনেকগুলি ফ্লাইট লেট হবে। বেশ কিছু ফ্লাইট দুবাইতে ডাইভার্টও করা হতে পারে। বিশ্বকাপের জন্য কাতার বিমানবন্দরে কর্মরতদের বছরের শেষ পর্যন্ত বার্ষিক ছুটিও বাতিল করা হয়েছে।