
সলমন খান নিঃসন্দেহে ইন্ডাস্ট্রি একজন ভরসাযোগ্য অভিনেতা-প্রযোজক। অনেকেই তাঁর সঙ্গে কাজ করতে চান। তিনি সিনেমায় পরিচালকের উপর ছুরি ঘোরালেও অনেকেই কিছু মনে করেন না। তবে সবাই তা নন। ফলে অনেকের সঙ্গে তাঁর সৃজনীল পার্থক্যও তৈরি হয়।

আয়ুশ শর্মা। তাঁর ভগ্নিপতি। সরাসরি তাঁর সঙ্গে বিবাদ না হলেও শোনা যাচ্ছে পরিচালকের সঙ্গে সমস্যা হওযার তিনি কভি ঈদ কভি দিওয়ালি ছবি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

সলমন আর সঞ্জয়লীলা ভনশালি হাম দিল দে চুকে সনম ছবির পর একসঙ্গে কাজ করেননি প্রায় ২০ বছর। তবে তাঁরা ভাল বন্ধু এটা সবসময় বলেন সলমন। তাঁদের ইনসাল্লাহ ছবি একসঙ্গে করার কথা ছিল। কিন্তু সৃজনশীল পার্থক্যের কারণে তা শেষ পর্যন্ত আর হয়নি।

পরিচালক কবীর খানের সঙ্গেও খুব ভাল সম্পর্ক ছিল সলমনের। কিন্তু টিউবলাইট ছবির শুটিং থেকে তাঁদের মধ্যে সৃজনশীল পার্থক্য তৈরি হয়। যার ফল ছবি ফ্লপ। এর পর থেকে তাঁদের মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে বলেই গুঞ্জন।

ভীর ছবির পরিচালক অনিল শর্মার সঙ্গে মত পার্থক্য তৈরি হতে থাকে। কারণ এই ছবির গল্প লিখেছিলেন সলমন নিজে। দুজনেই একে অপরের উপর বিশ্বাস হারান ছবি তৈরির সময় থেকেই।

অনুরাগ কাশ্যপের ভাই অভিনব কাশ্যপের দাবি সলমন খানের পরিবারের জন্য কেরিয়ার শেষ হয়ে যায়। দাবাং ছবির পরিচালককে পরবর্তী দাবাং সিরিজ ছবিতে আর পরিচালক রূপে দেখা যায় না। .