Tongue Ulcer: জিভে ঘা হয়ে বন্ধ খাওয়া দাওয়া? এই ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগাতে পারেন
Health Tips: জিভে ঘা ১৫ দিনের বেশি স্থায়ী হলে ফেলে না রেগে আগে যান চিকিৎসকের কাছে। হতে পারে তা জটিল রোগের ইঙ্গিত
জিভে ঘা হলে খেতে খুবই কষ্ট হয়। বার বার কামড় পড়ে। জিভ জ্বালা করে। অনেক সময় অতিরিক্ত গরম খাবার খেলে সেখান থেকেও জিভে ঘা হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা হয়।
জিভে ঘা হলে সেই জায়গাটা পুড়ে যায়। এছাড়াও লাল হয়ে যায়, ফুসকুড়ির মত বেরোয়। আর সেই ফুসকুড়ি কেটে গিয়ে অনেক সময় রক্তপাতও হয়।
অনেকে বলেন ভিটামিনের অভাবে জিভে ঘা হয়। এছাড়াও অতিরিক্ত ঝাল খাবার, গরম খাবার খাওয়ার ফলেও জিভ পুড়ে যেতে পারে। তবে ১৫ দিনের বেশি যদি এই ঘা স্থায়ী থাকে তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। হতে পারে তা জিভের ক্যানসার।
আর এই মুখের ঘা মোটেই ভাল কথা নয়। তা আরও অন্যান্য রোগ সমস্যাকেও ইঙ্গিত করে। তাই মুখ পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। অনেক সময় ভাঙা দাঁতে খোঁচা খেয়ে সেখান থেকেও জিভে ঘা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
জিভের ক্ষত মেটাতে ভাল কাজ করে অ্যালোভেরা। অ্যালোভেরা গাছের পাতা ভেঙে জেল বের করে নিন। এবার তা জিভের উপর লাগিয়ে রাখুন। চাইলে অ্যালোভেরার জুসও খেতে পারেন।
এক্ষেত্রে খুব ভাল কাজ করে মধুও। মধু জিভের ক্ষততে লাগিয়ে রাখুন। এভাবে লাগিয়ে রাখলে সেখান থেকেও ক্ষত সেরে যায়। মধুর মধ্যে যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ থাকে তাতেই ক্ষত সারে।
নুন জলে কুলি করতে পারলেও খুব ভাল। এতে যাবতীয় ব্যাকটেরিয়া মরে যায়। দাঁতে ব্যথা হলেও কাজে লাগাতে পারেন এই টোটকা। এছাড়াও জিভের ক্ষত এড়াতেও তা খুব ভাল কাজ করে।
