ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে রবি-রাতে সুপার কাপের ফাইনালে যেই না বেজেছিল ম্যাচের শেষ বাঁশি, কলকাতায় শুরু হয়ে গিয়েছিল সেলিব্রেশন। (ছবি-সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X)
এ বারের সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে আজ, সোমবার কলকাতায় ফিরলেন কার্লেস কুয়াদ্রাত-সহ ইস্টবেঙ্গল টিম। তিলোত্তমার চারিদিকে চলছে মশালব্রিগেডের জয়জয়কার। (ছবি-নিজস্ব চিত্র)
মহানগরীর আকাশে-বাতাসে উড়ল শুধুই লাল-হলুদ আবির। সকাল গড়িয়ে দুপুর হতে না হতেই কলকাতা বিমানবন্দরে জড়ো হয়েছিলেন লাল-হলুদ সমর্থকরা। (ছবি-নিজস্ব চিত্র)
ইস্টবেঙ্গল টিমের সদস্যরা যে মুহূর্তে পা রাখলেন বিমানবন্দরে, দিকে দিকে স্লোগান উঠল 'হাতে মশাল বুকে বারুদ, আমরা হলাম লাল-হলুদ', '১০০ বছর ধরে মাঠ কাপাচ্ছে যে দল, লাল হলুদের ঝড়ের নাম ইস্টবেঙ্গল', 'শিরায় শিরায় ইস্টবেঙ্গল, উপশিরায় ইস্টবেঙ্গল।' (ছবি-নিজস্ব চিত্র)
সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর দলের ছেলেদের দু'দিনের ছুটি দিয়েছেন কার্লেস কুয়াদ্রাত। যে কারণে অনেক প্লেয়ার ভুবনেশ্বর থেকে সরাসরি তাঁদের বাড়ি চলে গিয়েছেন। বেশ কয়েকজন ফুটবলার কোচের সঙ্গে কলকাতায় এসেছেন। (ছবি-নিজস্ব চিত্র)
টিমের সকল ক্রিকেটাররা কলকাতায় না ফিরলেও, দলের সমর্থকদের সেলিব্রেশনে বিন্দুমাত্র ভাঁটা পড়েনি। টিমকে বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান লাল-হলুদের সমর্থকরা। (ছবি-নিজস্ব চিত্র)
বিমানবন্দর চত্ত্বরে লাল-হলুদ আবির মেখে, ইস্টবেঙ্গলের পতাকা হাতে নিয়ে একের পর এক স্লোগান দিচ্ছিলেন অনুরাগীরা। এত বেশি সমর্থক বিমানবন্দরে ভিড় করেছিলেন, তাতে প্রায় ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয় কার্লেস কুয়াদ্রাতদের। (ছবি-নিজস্ব চিত্র)
সুপার কাপ জয়ের খুশি যেমন রয়েছে ইস্টবেঙ্গল শিবিরে, তেমনই আগামী ডার্বির কথাও ভাবা নিশ্চয়ই শুরু করে দিয়েছেন কার্লেস কুয়াদ্রাত। (ছবি-নিজস্ব চিত্র)