মরসুমের প্রথম ডার্বি হেরেছিল মোহনবাগান। টানা আটটি ডার্বি জয়ের পর বড় ক্ষত। ডুরান্ড কাপের ফাইনালে ফের দেখা এবং জয়। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
যে দলই জিতুক। ডার্বি জয়ের সেলিব্রেশন বাঁধনহারা হবে এমনটাই প্রত্যাশিত। তাও আবার ফাইনালের মঞ্চে! ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
ডুরান্ড ফাইনালে ডার্বি। জোড়া হলুদ কার্ড তথা রেড কার্ড দেখায় মাঠ ছেড়েছিলেন অনিরুদ্ধ থাপা। বাকি ৩৮ মিনিট দশ জনে খেলে মোহনবাগান। দারুণ কিছু সেভ গোলরক্ষক বিশালের। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
ফাইনালে নজর কাড়ার সুযোগ না পেলেও টুর্নামেন্টে অনবদ্য খেলেছেন। ট্রফি জয়ের আনন্দে লিস্টন কোলাসো। এই ট্রফি বাকি মরসুমের জন্য আত্মবিশ্বাস দেবে। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
সেমিফাইনালের মতো হাইভোল্টেজ ম্যাচে মোহনবাগানের জয়সূচক গোলটি করেছিলেন আর্মান্দো সাদিকু। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ট্রফির সেলিব্রেশনে। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
মোহনবাগানের তিন তরুণ তুর্কী। ঠিক যেন ট্রফির মতোই উজ্জ্বল। সবুজ মেরুনের ভবিষ্যৎরা এক ফ্রেমে। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
ম্যান অফ দ্য মোমেন্ট। দিমিত্রি পেত্রাতোস প্রসঙ্গে এমনটাই বলা যায়। ফাইনালে টিম দশজনে হয়ে যাওয়ার পর অনবদ্য একটা গোলে ট্রফি নিশ্চিত করেন। তিনি বাড়তি উচ্ছ্বসিত হবেন, স্বাভাবিক। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
কাতার বিশ্বকাপে খেলেছেন। ভারতীয় ফুটবলে প্রথম মরসুম অজি বিশ্বকাপার জেসন কামিন্সের। শুরুতেই ট্রফি। তারই সঙ্গে পোজ জেসনের। ছবি: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট