
আইপিএলের অন্যতম সেরা ম্য়াচের অপেক্ষা ছিল বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। তবে এমন এক তরফা ম্য়াচ নয়। টসে হেরে প্রথমে ব্য়াট করে টুর্নামেন্টের সবচেয়ে সফল দল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। দলের প্রধান ব্য়াটার নিঃসন্দেহে রোহিত শর্মা। সাদা বলের ক্রিকেটে বিশ্বের অন্যতম সেরা ওপেনার রোহিত। (ছবি : আইপিএল)

আরসিবির বিরুদ্ধে ইনিংসের শুরুতেই তাঁর ক্যাচ ফসকায়। নয়তো ৮ বল খেলেই ফিরতেন রোহিত। ক্যাচ মিসের সুযোগ নিতে ব্যর্থ মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক। ১০ বলে ১ রানেই শেষ রোহিতের ইনিংস। (ছবি : আইপিএল)

মুম্বইয়ের আর এক ওপেনার আইপিএলের অন্য়তম দামী ক্রিকেটার ঈশান কিষাণ। গত মরসুমে চূড়ান্ত ব্য়র্থ হয়েছিলেন। জাতীয় দলেও অনেক বেশি সুযোগ পেলেও ধারাবাহিকতা দেখাতে ব্য়র্থ। আরসিবির বিরুদ্ধে তাঁর অবদান ১৩ বলে ১০ রান। (ছবি : আইপিএল)

একটা সময় মনে হয়েছিল ১০০-র মধ্যেই না শেষ হয়ে যায় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ইনিংস। তবে এক তরুণ তুর্কির লড়াই মান রাখল মুম্বইয়ের। সঙ্গী পেলে হয়তো মুম্বইকে আরও ভালো জায়গায় পৌঁছে দিতে পারতেন। (ছবি : আইপিএল)

প্রথমে ব্য়াট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৭১ রান করে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। এর মধ্যে ৮৪ রানের অপরাজিত ইনিংস তিলক ভার্মার। উল্টোদিক থেকে একের পর এক উইকেট পড়লেও ৩২ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন, শেষ অবধি ৪৬ বলে ৮৪ রান তিলকের। (ছবি : আইপিএল)

মুম্বই ইনিংসে তিলক হিট হলেও ফ্লপের সংখ্য়াই বেশি। রান তাড়ায় আরসিবির ওপেনিং জুটিই সুপার হিট। একটা সময় মনে হয়েছিল ফাফ ডু'প্লেসি-বিরাট কোহলি জুটিই ম্য়াচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেন। জয়ের প্রায় দোরগোড়ায় আউট হন ফাফ। (ছবি : আইপিএল)

শুরু থেকেই বিধ্বংসী মেজাজে ফাফ। ফলে অনেক চাপমুক্ত খেলতে পারলেন বিরাট। শেষ অবধি ৪৩ বলে ৭৩ রানে ফেরে ফাফ। ততক্ষণে জয়ের মজবুত ভিত গড়ে দিয়েছেন আরসিবি অধিনায়ক। (ছবি : আইপিএল)

আইপিএলে ওপেনার হিসেবে ৩ হাজার রানের মাইলফলক পার বিরাট কোহলির। তিনি অবশ্য় ম্য়াচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। অর্ধশতরান পেরোতেই টপ গিয়ারে। ৪৯ বলে ৮২ রানে অপরাজিত থাকেন বিরাট কোহলি। ম্য়াচ ফিনিশ করেন ছয় মেরে। (ছবি : আইপিএল)