
পয়লা বৈশাখে এ বার জাঁকজমক আয়োজন ছিল কলকাতার দুই প্রধানের। বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথম দিন ময়দানও মেতে ওঠে আনন্দে। আর আজকের দিনে ময়দানের অন্যতম প্রথা হল বারপুজো। (নিজস্ব চিত্র)

সকাল সকাল ময়দানে বারপুজো হল। দুই প্রধানে চেনা ছবি। ইস্টবেঙ্গলের বারপুজোয় উপস্থিত ছিলেন কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত। টিমের তারকা ফুটবলার সৌভিক, ক্লেটনরা। (নিজস্ব চিত্র)

বারপুজোর পর লাল-হলুদের কোচ কুয়াদ্রাত বলেছেন, 'গত বছরের তুলনায় নতুন বছর ভালো কাটবে আশা করি। ট্রফি জয়ের আশা থাকবে। আমরা চেষ্টা করব নতুন বছরে যেন শীর্ষ চারে থেকে শেষ করতে পারি। ক্লাবকে ট্রফি দেওয়ার প্রত্যাশা থাকবে। ভালো পারফর্ম করার প্রত্যাশা থাকবে।' (নিজস্ব চিত্র)

এরই মধ্যে জানা গিয়েছে, ক্লেটন সিলভা ও সাউল ক্রেসপোকে ধরে রাখার কাজ শুরু করে দিয়েছে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। এই দুই তারকার চুক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করছে ক্লাব। ইস্টবেঙ্গল সুপার কাপ জেতার ফলে গত বছরের থেকে টিম বাজেট বাড়ানোর আগ্রহ দেখিয়েছে বিনিয়োগকারী সংস্থা। (নিজস্ব চিত্র)

মোহনবাগানের বারপুজোয় উপস্থিত ছিলেন দীপেন্দু বিশ্বাস, অমনদীপ সিংরা। আগামিকাল লিগ শিল্ড ফাইনাল। মোহনবাগানের সমর্থকদের একটাই প্রত্যাশা টিম এখন মুম্বই সিটি এফসিকে হারিয়ে লিগ শিল্ড জিতুক। ঘরের মাঠে ম্যাচ। যে কারণে সবুজ-মেরুন শিবির থেকে প্রত্যাশা বেশি। (নিজস্ব চিত্র)

সবুজ-মেরুন সচিব থেকে শুরু করে সমর্থকদের মুখে বারপুজোর দিন লিগ শিল্ড নিয়েই যত কথা। মোহনবাগান ভালো জায়গায় রয়েছে। ফলে সবার মোহনবাগান ক্লাব থেকে লিড শিল্ড জয়ের প্রত্যাশা বেড়েছে। (নিজস্ব চিত্র)

বারপুজোয় দুই দলের সমর্থকরা ময়দানে ভিড় করেছিলেন। প্রতিবারের মতো ক্লাবের ফুটবলার, কর্তা ও সমর্থকদের জন্য মিষ্টি মুখের ব্যবস্থা ছিল। (নিজস্ব চিত্র)

মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের বারপুজোর পর সমর্থক, ক্লাবের কর্তা ও ফুটবলারদের জন্য ছিল লুচি, ছোলার ডাল, ও মিষ্টির আয়োজন। (নিজস্ব চিত্র)