ময়দানের অন্যতম প্রধান মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এর (Mohun Bagan Super Giant) অফিসিয়াল ফেসবুক বলছে তাদের ফলোয়ার্স ১.২ মিলিয়ন। (ছবি-মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ফেসবুক)
ইস্টবেঙ্গল এফসির (East Bengal FC) অফিসিয়াল ফেসবুকে ফলোয়ার্স ১.৩ মিলিয়ন। এখানে মোহনবাগানের থেকে এগিয়ে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। বাকি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবিটা আলাদা। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল এফসি ফেসবুক)
ফেসবুকে লাল-হলুদ শিবিরের থেকে অনুরাগী কম থাকলেও, ইন্সটাগ্রামে এগিয়ে সবুজ-মেরুন শিবির। মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এর ইন্সটাগ্রামে মোট ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ফলোয়ার্স রয়েছে। (ছবি-মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ইন্সটাগ্রাম)
ইন্সটাগ্রামে ফলোয়ার্সের দিক থেকে পালতোলা নৌকার থেকে ইস্টবেঙ্গল অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। লাল-হলুদ শিবিরের ইন্সটাগ্রামে ফলোয়ার্স রয়েছে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল ইন্সটাগ্রাম)
ইন্সটাগ্রামের মতো সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X-এ লাল-হলুদকে কয়েক গোল দিয়েছে সবুজ-মেরুন শিবির। ইন্সটাগ্রামে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এর ফলোয়ার্স ৫ লক্ষ ২২ হাজার। (ছবি-মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X)
মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল দুই দলের সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর ফলোয়ার্স রয়েছে। কিন্তু ইন্সটাগ্রামের মতোই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X-এ ইস্টবেঙ্গলের ফলোয়ার্স মোহনবাগানের থেকে কম। লাল-হলুদের X এ ফলোয়ার্স ২ লক্ষ ৭৮ হাজার। সবুজ-মেরুন শিবিরের থেকে এখানে ইস্টবেঙ্গলের ব্যবধান প্রায় ২ লক্ষ ৪৪ হাজার। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল এফসি সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X)
ইন্সটাগ্রাম, X এর মতো ইউটিউবেও মশাল বাহিনীকে টেক্কা দিয়েছে বাগান শিবির। কারণ, মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এর ইউটিউবে রয়েছে ১ লক্ষ ১৯ হাজার সাবস্ক্রাইবার। (ছবি-মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ইউটিউব)
ইস্টবেঙ্গল এফসির ইউটিউবে রয়েছে ৪২ হাজার সাবস্ক্রাইবার। শেষ বলে কিছু নেই... কিন্তু শেষ মেশ ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবারের দিক থেকে মোহনবাগানের থেকে প্রায় ৭৭ হাজার ফলোয়ার্স কম রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল এফসি ইউটিউব)
সোশ্যাল মিডিয়ার অনুরাগীদের তথ্য যাই বলুক, কলকাতার দুই প্রধানের দেশ-বিদেশে প্রচুর সমর্থক রয়েছে। তাই এই দুই দলের হয়ে গলা ফাটাতে দেশে তো বটেই বিদেশেও পৌঁছে যান সমর্থকরা। (ছবি-মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ও ইস্টবেঙ্গল এফসি সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X)