
কেকেআরের পরিশ্রমী যোদ্ধা রিঙ্কু সিং (Rinku Singh) রবিবার সত্যিকার অর্থেই প্রায় হারতে বসা ম্যাচ নাইটদের জিতিয়ে দিয়ে 'বাজিগর' হয়ে গিয়েছেন। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

রবিবারের গুজরাট-কেকেআর ম্যাচ শেষ হতে না হতেই মুখে মুখে ঘুরছে রিঙ্কুর নাম। আর তেমনটাই হওয়া স্বাভাবিক। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

কেকেআরের ইনিংসের শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। হার্দিকের অনুপস্থিতিতে গুজরাট টাইটান্সের স্টপগ্যাপ ক্যাপ্টেন রশিদ খান শেষ ওভারে বল তুলে দিয়েছিল যশ দয়ালের হাতে। শেষ ওভারের প্রথম বলে সিঙ্গল নিয়ে রিঙ্কুকে স্ট্রাইক দেন উমেশ যাদব। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে রিঙ্কুর কারনামা - অফ স্টাম্পের বাইরে যশ দয়াল ফুলটস বল দেন। একস্ট্রা কভারের উপর দিয়ে বলকে সীমানার বাইরে পাঠিয়ে দেন রিঙ্কু। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

শেষ ওভারের তৃতীয় বলে রিঙ্কুর কারনামা - ফের ফুলটস বল দেন যশ দয়াল। ব্যাকওয়ার্ড স্কয়্যার লেগের দিকে বল পাঠিয়ে দেন রিঙ্কু। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

শেষ ওভারের চতুর্থ বলে রিঙ্কুর কারনামা - কে জানত শেষ ওভারে রিঙ্কু ছক্কার হ্যাটট্রিক হাঁকাবেন? যশ দয়াল দুটো ছক্কা খেয়ে হয়তো খানিকটা ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। যার ফলে চতুর্থ বলটিও ফুলটস দেন। লং অফের উপর দিয়ে ফের ছক্কা হাঁকান রিঙ্কু। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

শেষ ওভারের পঞ্চম বলে রিঙ্কুর কারনামা - এ বার যশ দয়ালের বলের গতি ছিল কম। কিন্তু রিঙ্কু তাতেও বাউন্ডারির বাইরে বল পাঠানোর জন্য তৈরি ছিলেন। বল আসতেই লং অনের উপর দিয়ে বল পাঠিয়ে দেন বাইরে। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)

শেষ ওভারের ষষ্ঠ বলে রিঙ্কুর ম্যাচ জেতানো শেষ ছক্কা - যে সময় জয়ের জন্য ১ বলে ৪ রানের প্রয়োজন ছিল কেকেআরের, তখন যশ দয়ালের শর্ট বল দেন। ফের একবার বাউন্ডারি সীমানার বাইরে পাঠিয়ে দেন রিঙ্কু। আর হয়ে যান নাইটদের নয়ণের মণি। (ছবি-আইপিএল ওয়েবসাইট)