ভারতের জার্সিতে (Indian Jersey) খেলার স্বপ্ন ছেলেবেলা থেকেই দেখতেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। সিনিয়র দলে তাঁর খেলার সেই স্বপ্নপূরণ হয়েছিল ২০০৮ সালের ১৮ অগস্ট। ডাম্বুলায় শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ওডিআই ডেবিউ হয়েছিল বিরাট কোহলির। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
প্রথম বার দেশের জার্সি গায়ে চাপানোর সময় যে অনুভূতি হয়েছিল, আজও তার থেকে কম কিছু অনুভূতি হয় না বিরাট কোহলির। সদ্য এক সাক্ষাৎকারে বিরাট নীল জার্সি পরার অনুভূতি তুলে ধরেছেন। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
আজ থেকে ১৫ বছর আগে ভারতের হয়ে ওডিআই অভিষেক হয়েছিল বিরাট কোহলির। তার বছর দু'য়েক পর আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে অভিষেক হয় বিরাটের। হারারেতে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে কুড়ি-বিশের ফর্ম্যাটে ডেবিউ হয়েছিল কোহলির। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টির মতোই বিরাট কোহলির টেস্ট অভিষেক হয়েছিল বিদেশের মাটিতে। ২০১১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে প্রথম সাদা জার্সিতে খেলেন বিরাট। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিরাট কোহলি ভারতের জার্সি গায়ো চাপানোর অভিজ্ঞতা বলেছেন। তাঁর কথায়, 'আমি নীল জার্সি পরে একটা লম্বা সময় খেলেছি। ওই জার্সি এমন একটা জিনিস, যা কার্যত আমার একটা অংশ। এতগুলো বছর ধরে গর্বের সঙ্গে ওই জার্সি পরেছি আমি।' (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের দিন থেকে ধরলে ৫,৫৯৭ দিন হয়ে গিয়েছে বিরাট কোহলির জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে ভারতের জার্সি। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
দেশের জার্সিতে বিরাট কোহলি একাধিক স্মরণীয় ইনিংস উপহার দিয়েছেন। ২০২৩ সালের বিশ্বকাপেও বিরাট অনবদ্য পারফর্ম করেছিলেন। টুর্নামেন্টের সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী ব্যাটার হয়েছিলেন বিরাট। তেইশের বিশ্বকাপে বিরাট মোট ৭৬৫ রান করেন। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)
বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচ খেলার পর থেকে আর দেশের হয়ে এখনও খেলেননি বিরাট কোহলি। চলতি ডিসেম্বরেই আবার ভারতের জার্সিতে তাঁকে খেলতে দেখা যাবে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে। (সোশ্যাল মিডিয়া সাইট - X)