বয়স পঁচাত্তরের দোরগোড়ায়। ধারাভাষ্য এবং ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিজের মহামূল্য মতামত দেন। দেশের মহান ক্রিকেট ব্যক্তিত্ব, রাশভারী মানুষটি যে আদ্যোপান্ত প্রেমিক সেটা জানতেন? সুনীল গাভাসকরের প্রেমকাহিনি হার মানাবে বলিউডি সিনেমাকেও। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
সুনীল গাভাসকরের স্ত্রীর নাম মার্শলিন মলহোত্রা। উত্তরপ্রদেশের কানপুরের মেয়ে মার্শলিনকে কীভাবে খুঁজে পেলেন গাভাসকর? সেই গল্পও বেশ রোম্যান্টিক। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
সুনীলের সঙ্গে মার্শলিনের যখন প্রথম পরিচয় হয় তখন দিল্লির শ্রীরাম কলেজে স্নাতক স্তরের পড়াশোনা করছেন তিনি। প্রথম দেখাতেই মার্শলিনের প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন গাভাসকর। নাম ও ঠিকানা জোগাড় করে নিয়েছিলেন তখনই। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
১৯৭৩ সালে দিল্লিতে একটি ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়ামে গিয়েছিলেন মার্শলিন। ম্যাচের বিরতিতে গাভাসকরকে দেখে অটোগ্রাফ নিতে পৌঁছে যান সুন্দরী মার্শলিন। অটোগ্রাফ কি দেবেন, মহিলা ফ্যানকে দেখে হৃদয়টাই দিয়ে বসেন লিটল মাস্টার। ঘোর কাটিয়ে বুদ্ধি করে মার্শলিনের ঠিকানা জিজ্ঞেস করে নিয়েছিলেন সুনীল। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
মার্শলিন এসব বিষয়ে কিছুই জানতেন না। গাভাসকর কিছুতেই মার্শলিনকে ভুলতে পারছিলেন না। শোনা যায়, প্রেমিকার খোঁজে তিনি কানপুর পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন। মার্শলিনের বাড়ির আশপাশে চক্কর কাটেন। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
সুনীল বরাবরই সাহসী। মার্শলিনের বাড়ি গিয়ে তাঁর পুরো পরিবারকে কানপুরে একটি ম্যাচ দেখতে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানান। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
ম্যাচের পর পুরো পরিবারের সামনে মার্শলিন মলহোত্রাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন সানি। মেয়ের পরিবারের আপত্তির কোনও কারণ ছিল না। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
১৯৭৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর গাঁটছড়া বাঁধেন সুনীল ও মার্শলিন। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)