TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপ্তা দাস
Jul 23, 2023 | 11:12 AM
জীবনে চলার পথে বিভিন্ন ঘটনা শুভ বা অশুভ ইঙ্গিত পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে কী কী ঘটতে পারে তার আশঙ্কা পেয়ে নানা রকম কুসংস্কারে মন চলে যায় আমাদের। নানা রকম কুসংস্কারের মধ্যে বিড়ালের নানা কর্মকাণ্ড আমাদের সাবধান করে দেয়।
মনে করা হয়, বিড়ালের নানা কর্মকাণ্ডের সঙ্গে অশুভ আত্মা যুক্ত রয়েছে। আগাম দুর্ঘটনা ঘটতে চলেছে বা ঘটতে পারে, তার পূর্বাভাস দিতে বিড়াল সক্ষম। রাস্তায় কাটলে, কালো রঙের বিড়াল বা বিড়ালের কান্না এক একটি অশুভ সঙ্কেতের আভাস দেয়।
জ্যোতিষশাস্ত্রের মতো শকুন শাস্ত্রেও বিড়ালের কান্না নিয়ে নানা কথা উল্লেখ রয়েছে। ভবিষ্যতে কী কী ঘটতে পারে, তার আভাস দিতেই নাকি বিড়াল জোড়ে জোড়ে একঘেঁয়েমি কান্না করে। শুধু বিড়াল নয়, শকুন শাস্ত্রে পশুদের কান্না নিয়েও উল্লেখ রয়েছে।
বিড়ালের একঘেঁয়েমি কান্নায় বিরক্ত হয়ে অনেতেই তাকে তাড়াতে উদ্যত হন। অশুভ লক্ষণ তাড়াতে নিজেরাই বিড়ালের কান্নাকে ভয় পেয়ে থাকি। শকুনশাস্ত্র অনুযায়ী বিড়ালে কান্না আদৌও শুভ না অশুভ , তার আসল রহস্য জেনে নিন এখানে...
শকুন শাস্ত্র মতে, বাড়ির বাইরে বিড়ালের কান্না মোটেও ভালো নয়। কথিত আছে যে কান্নার মাধ্যমে বিড়াল এমন কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার ইঙ্গিত দেয় যা আপনার পরিবারের সদস্যদের কিছু বড় সমস্যা হতে পারে।
শকুন শাস্ত্র অনুসারে, বাড়ির বাইরে বিড়ালের কান্না ঘরে নেতিবাচক শক্তি প্রবেশের লক্ষণ।
শকুন শাস্ত্র অনুসারে, বিশ্বাস করা হয় যে বিড়াল ইতোমধ্যে ভবিষ্যতের ঘটনাগুলি বুঝতে পারে। যদি এই পরিস্থিতির মুখোমুখি হন তাহলে দ্রুত বিড়ালটিকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন।
দুটি বিড়াল বাড়ির বাইরে একে অপরের সঙ্গে লড়াই করে তাহলে বাড়িতে অর্থের ক্ষতি ও ঘরোয়া বিবাদের লক্ষণ। এর মানে হল বাড়িতে আর্থিক সংকট হতে চলেছে।
শকুন শাস্ত্র অনুসারে, কোথাও যাওয়ার সময় যদি একটি বিড়াল পথ কেটে পালিয়ে যায়, তাহলে তা শুভ বলে মনে করা হয় না।
বাম দিক থেকে রাস্তা পার করলে তা আরও ভয়ঙ্কর বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে যদি কাজের জন্য যাচ্ছেন আর বিড়াল কেটে যায়, তাহলে সেই কাজ সম্পন্ন না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।