
গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টে এখনই টিনএজ আলকারেজের সাফল্য দেখলে মাথা ঘুরে যেতে বাধ্য। ২০২২ সালের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন গিয়েছে তাঁর ঝুলিতে। চলতি বছরে ফরাসি ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছিলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের তৃতীয় রাউন্ড ও উইম্বলডনের চতুর্থ রাউন্ড পর্যন্ত দৌড় লাগান। স্বপ্নপূরণ হয় বছর শেষের আগেই। নেক্সট জেন চ্যাম্পিয়ন আলকারেজ বর্তমানে বিশ্বের পয়লা নম্বর টেনিস খেলোয়াড়।(ছবি:টুইটার)

আলকারেজের উত্থান পর্বটা শুরু হয়েছিল সেই ১৭ বছর বয়স থেকে। ১৯ বছরে দুটি মাস্টার্স ১০০০ টুর্নামেন্ট (মিয়ামি এবম মাদ্রিদ)জেতেন।গত মে মাসে ১৯তম জন্মদিনে মাদ্রিদ ওপেনে ক্যামেরন নরিকে হারিয়ে নিজেকেই উপহার দিয়েছিলেন। এরপর দুরন্ত আলকারেজের শিকার হন রাফায়েল নাদাল, নোভাক জকোভিচ ও আলেকজান্ডার জেভরেভ।(ছবি:টুইটার)

সিঙ্গল ক্লে কোর্ট টুর্নামেন্টে নাদাল ও জকোভিচের মতো দুই টেনিস কিংবদন্তিকে হারানোর নজির আর কারও নেই। কোর্টে বুদ্ধির প্রয়োগে সিদ্ধহস্ত, তারুণ্যের উদ্দীপনা তো রয়েছেই। (ছবি:টুইটার)

রাফায়েল নাদালের দেশের টেনিস সেনসেশন কার্লোস ইউএস ওপেনের ফাইনালে হারিয়ে দেন ক্যাসপার রুডকে। খেতাব জয়ের পর শিশুদের মতো কেঁদেছিলেন। ছোটবেলা থেকে যে জায়গায় পৌঁছানোর স্বপ্ন দেখতেন, তা সফল হওয়ায় নিজেকে আটকে রাখতে পারেননি। গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন।(ছবি:টুইটার)

পুরো নাম কার্লোস আলকারেজ গারফিয়া। স্পেনের একটি গ্রাম এল পালমারে ২০০৩ সালে জন্ম। টেনিসের পরিবেশে বেড়ে ওঠা। টেনিস ক্লাবের প্রথম সদস্য ছিলেন আলকারেজের দাদু। তিনি একটি টেনিস অ্যাকাডেমিও চালান। নাদালকে রোল মডেলকে করে বড় হয়েছেন কার্লোস।(ছবি:টুইটার)

২০০৫ সালে নাদাল যখন প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম জেতেন তখন কার্লোসের বয়স মাত্র দু’বছর। স্প্যানিশ কিংবদন্তির সঙ্গে নিজের তুলনা পছন্দ করেন না। নিজের লক্ষ্য সম্পর্কে ছোট থেকেই খুব স্পষ্ট কার্লোস। প্রাক্তন ১ নম্বর টেনিস তারকা ও দু’বারের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন জুয়ান কার্লোস ফেরারোর কাছে টেনিসের প্রশিক্ষণ নেন।(ছবি:টুইটার)