
দার্জিলিংয়ে বেড়াতে যাবেন আর হিমালয়ের ট্রয় ট্রেনে ভ্রমণ করবেন না তা কখনও হয়! ১৮৮১ সালে ব্রিটিশরা তৈরি করেছিল আর এখন এটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।

মেঘেদের কাছাকাছি চা বাগানের মধ্যেও সময় কাটিয়ে আসতে পারেন। চা বাগানে ঘুরতে গেলে সেখানে কীভাবে চা গাছের পাতা থেকে চা প্রক্রিয়াজাত হয় সেই প্রক্রিয়াও আপনি দেখতে পাবেন চা কারখানায় গিয়ে।

দার্জিলিং মানেই কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য আরও কাছ থেকে দেখা। সূর্যোদয় হয় হোক বা সূর্যাস্তের দৃশ্য কোনওটাই মিস করলে চলবে না।

দার্জিলিংয়ের আশেপাশেই রয়েছে একাধিক বৌদ্ধ মনেস্ট্রি। সেখান থেকেও ঘুরে আসতে পারেন আপনি।

জাপানি পিস প্যাগোডা ঘুম এবং দার্জিলিংয়ের মধ্যে আরেকটি শান্ত এবং আকর্ষণীয় স্থান।

দার্জিলিং গেছেন মানেই গ্লিনারিজ থেকে ছবি পোস্টও করবেন। তাই চাইলে দার্জিলিং ম্যালেও সময় কাটাতে পারেন।

আর আপনি যদি ভোজনরসিক হন তাহলে অবশ্যই খেয়ে দেখবেন দার্জিলিংয়ের মোমো।