
স্মার্টফোনের স্ক্রিন ফটোরিসেপ্টর ক্ষতি, মাথাব্যথা, ঝাপসা দৃষ্টি এবং চোখের ক্ষতির কারণ হতে পারে। অন্তত কুড়ি মিটারের দূরত্ব থেকে স্মার্টফোন ব্যবহার করুন।

দিনে ৫-৬ ঘণ্টা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন? এর ফলে কার্পাল টানেল এবং সেলফি কব্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর সাথে পিঠে ব্যথা এবং ঘাড়ে ব্যথার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ত্বকের সমস্যার পিছনে আপনার স্মার্টফোন লুকিয়ে নেই তো? গবেষণায় দেখা গেছে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুর বাহক হল স্মার্টফোন। স্মার্টফোন আপনার ত্বকের কাছাকাছি এলেই ব্রণ, ফুসকুড়ি ও অন্যান্য ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শরীরকে আরাম দেওয়ার জন্য সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। সেখানেও ব্যাঘাত ঘটায় স্মার্টফোন। ক্রমাগত ঘুমের সময় ফোন ব্যবহার করলে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়, তার সাথে মুড সুইং। ঘুমের অভাব শরীরে ক্লান্তির সৃষ্টি করে।

ডিপ্রেশন, অ্যাজাইটির কারণও স্মার্টফোন হতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়ার দরুন তৈরি হয় পিয়ার প্রেসার যা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে।

খাবার খাওয়ার সময় যদি স্মার্টফোন ব্যবহার করেন তাহলে শরীরে পুষ্টির অভাব থেকে শুরু করে বদহজমের মত একাধিক সমস্যা দেখা দেয়।

উপরোক্ত কারণ গুলির জন্য চেষ্টা করুন স্মার্টফোন কম ব্যবহার করার। ঘুমোনোর ২ ঘণ্টা আগে স্মার্টফোন ব্যবহার করুন। খাবার খাওয়ার জন্য স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন না। ঘুম থেকে উঠে সোশ্যাল মিডিয়া সার্ফ করবেন না।