মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা অ্যানজাইটি কমানোর পাশাপাশি স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। মস্তিকের বিভিন্ন কার্য সম্পাদনেও সাহায্য করে ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
ফ্ল্যাক্স সীড ও চিয়া সীডের মত খাবারও সাহায্য করে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে। ভেগানরা মাছের বদলে এগুলি খেতে পারেন মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য।
ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন বি-এর অভাবে অনিদ্রা, হতাশা এবং ক্লান্তি হয়। অন্যদিকে, যেকোনও সবুজ শাক, পাতায় ফলিক অ্যাসিড রয়েছে। সুতরাং শাক জাতীয় যেকোনও খাবার উন্নত করবে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি, ব্ল্যাকবেরি এই ধরণের যেকোনও বেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুক্ত রাডিকেলের সাথে লড়তে সাহায্য করে। অন্যদিকে মুক্ত রাডিকেল মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত। সুতরাং, সুস্থ থাকতে ডায়েটে রাখুন বেরি।
দই অ্যানজাইটি ও ডিপ্রেশনের মত মানসিক চাপের সাথে লড়তে সাহায্য করে। তাই ব্রেকফাস্টে খান দই।
কোকোর মধ্যে থাকা উপাদান মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। দুধের সাথে মিশিয়ে অথবা ডার্ক চকোলেট হিসাবে খেতে পারেন কোকো।
হলুদের মধ্যে থাকা প্রদাহবিরোধী উপাদান শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।