আর আর আর- আর আর আর রাজা মৌলি পরিচালিত চলতি বছরের অন্যতম চর্চিত ছবি। মোটের উপর এই ছবি ভারতের বুকে ব্যবসা করে ৯৪৪ কোটি টাকা। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় এই ছবি বারে বারে জায়গা করে নেয়।
দ্য কাশ্মীর ফাইলস- অনুপম খের অভিনীত এই ছবি চলতি বছরে সর্বাধিক বিতর্কিত ও চর্চিত। আইএমডিবি রিপোর্টিং সেরা দশের তালিকা একমাত্র বলিউডের এই ছবির-ই ঠাঁই হয়েছে। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে দ্য কাশ্মীর ফাইলস।
কেজিএফ ২- কেজিএফ ১-এর পর থেকেই এই ছবি ঘিরে দর্শক মনে উত্তেজনার পারদ ছিল তুঙ্গে। ফলে যশ অভিনীত এই ছবি মুক্তি পাওয়া মাত্রই তা ঝড় তোলে গোটা ভারত জুড়ে। আইএমডিবি-র রিপোর্টে তাই এই দক্ষিণী ছবির জায়গা তৃতীয় স্থানে।
বিক্রম- চতুর্থ স্থানে আবারও সেই দক্ষিণী ছবি। বিক্রম, কামাল হাসান অভিনীত একটি ছবি, যা বক্স অফিসে মোটের উপর ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা করে। আইএমডিবি তালিকায় ৮.৪ নম্বর পেয়েছে এই ছবি।
কান্তারা- বছর শেষে দক্ষিণ ছবি আবারও চর্চার কেন্দ্রে জায়গা করে নেয়। কান্তারা ভারতের বুকে ব্যবসা করে ৩৬১ কোটি টাকা। ঋষভ শেট্টি অভিনীত ও পরিচালিত ছবি বক্স অফিসে তৃতীয়স্থানে জায়গা করে নেয়।
রকেট্রি- আর. মাধবন অভিনীত এই ছবি জায়গা করে নিল বছরের সেরা দশে। তার সঙ্গেই আরও এক দক্ষিণী ছবি যা বলিউডকে টেক্কা দিয়ে আইএমডিবি তালিকায় নিজের নাম পাকা করে।
মেজর- পরিচালক শশীকিরণ টিক্কা পরিচালিত এই ছবি আরও এক দক্ষিণী দুনিয়ার মাস্টার স্ট্রোক। চলতি বছর বলিউডের বাঘা-বাঘা ছবিকে পিছনে ফেলে এই ছবি আইএমডিবি তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ৭-এ।
সীতার রমন- দক্ষিণ ছবি সীতারামন মুক্তি পায় ৫ অগাস্ট। মুক্তি পাওয়া মাত্রই তা দর্শক মনে জায়গা করে নেয়। হানু রাঘবপতী পরিচালিত এই ছবির উপস্থাপনা ও গল্প প্রেক্ষাগৃহে দর্শকটানে। তাই আইএমডিবিতে তার ঠাঁই হয় আটে।
পনিয়িন সেলভান- দক্ষিণী এই ছবিতে ঐশ্বর্য রাই বচ্চন বেশ চর্চিত। তবে ছবি সেভাবে বক্স অভিসে জায়গা করতে না পাড়লেও আইএমডিবি-র রিপোর্টে কিন্তু অন্য ছবি। সারা বছর ধরে মুক্তি পাওয়া বহু বলিউড ছবিকে পিছনে ফেলে নবমস্থানে জায়গা করে নেয় এই ছবি।
৭৭৭ চার্লি- ছবিতে গল্পের বুনট থেকে ছবি উপস্থাপনা সব মিলিয়ে অনবদ্য ৭৭৭ চার্লি। চলতি বছর ছক ভেঙে এক অন্যস্বাদ দর্শকদের উপহার দেয় এই দক্ষিণী ছবি। তাই এই ছবি ৮.৯ নম্বর পেয়ে দশম স্থানে নিজের জায়গা পাকা করে।