
ভূস্বর্গের আবহাওয়া ও খাবারের কারণে ত্বকে পাওয়া যায় গোলাপি আভা। এখানে খাবারের পাশাপাশি রূপচর্চাতেও ব্যবহার করা হয় এই জাফরান। আপনিও চাইলে ফেসপ্যাকে এক চিমটে জাফরান মিশিয়ে নিতে পারেন।

উপত্যকায় ভাল মানের আমন্ড পাওয়া যায়। আমন্ড যেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তেমনই এর পেস্ট তৈরি করে মুখে মাখলে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে পাবেন দু'দিনে। প্রয়োজনে তাতে মিশিয়ে নিন সামান্য মধু।

কাশ্মীরে যে রসুন পাওয়া যায় তা ভারতের অন্য কোথাও পাওয়া বেশ মুশকিল। এই রসুনের পেস্ট তৈরি করে মুখে মাখলে ব্রণর মতো নানা ত্বকের সমস্যা থেকে সহজেই ফিরে পাওয়া যায়।

কাশ্মীরের কাহওয়া বিশ্ব জুড়ে বিখ্যাত। এই জনপ্রিয় চা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হয় যা শরীরের ভিতর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। এতে ত্বক ফিরে পায় তার প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা।

দেশের মধ্যে কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল মানের আখরোট পাওয়া যায়। আখরোটে রয়েছে অনেক ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড যেমন ওমেগা-৯, ওমেগা-৬, ওমেগা-৩, যা ত্বককে সুস্থ রাখার পাশাপাশি ত্বককে সুন্দর করে তোলে। কাশ্মীরে খাবারে তো এই বাদাম ব্যবহার হয়ই। এছাড়াও, মহিলারা চুলের জন্য আখরোটের তেল ব্যবহার করেন।

কাশ্মীরিরা শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, আরও অনেক উপায়ে দুধকে ব্যবহার করে। কাশ্মীরে ঠান্ডা বেশ জাঁকিয়ে বশে। তখন ত্বকের খেয়াল রাখতে মালাই ব্যবহার করেন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে।