
নারকেল তেল- নারকেল তেল নিয়মিত মাখলে সান ট্যানের সমস্যা দূর হয়ে যায়। তবে নারকেল তেলের সঙ্গে যদি এই উপাদানগুলো ব্যবহার করেন তাহলে ফল মিলবে দ্বিগুণ।

লেবু- লেবুর রসের মধ্যে ব্লিচিং রয়েছে যা সান ট্যান দূর করতে কার্যকর। এছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা ত্বককে পুষ্টি জোগায়। আপনি নারকেল তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

বেকিং সোডা- নারকেল তেল এবং বেকিং সোডার একটি পেস্টও ট্যান দূর করতে কার্যকর। এই দুটি দিয়ে তৈরি পেস্ট ত্বকে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট পর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে দুই থেকে তিনবার করলে ত্বকে পার্থক্য দেখতে পাবেন।

মুলতানি মাটি- মুলতানি মাটিও ট্যান দূর করতে পারে। মুলতানি মাটিতে নারকেল তেল নিয়ে এই প্যাকটি মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে সাধারণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুখ পরিষ্কার করার পর ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না।

মধু- নারকেল তেল এবং মধুর সাহায্যে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা যায়। এর জন্য দুই চামচ নারকেল তেল নিয়ে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এই পেস্টটি মুখে লাগান এবং কয়েক মিনিট পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক ময়েশ্চারাইজডও থাকবে।

আলুর রস- আলুর রস ত্বকের ট্যানিং দূর করতে খুবই কার্যকরী বলে মনে করা হয়। দুই চামচ নারকেল তেল নিয়ে তাতে এক চামচ আলুর রস মেশান। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ বার এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করুন।