
সাধুপুল: পাহাড়ের কোলে ছবি মত সাজানো ছোট্ট গ্রাম। আর তার পাশে দিয়ে বয়ে চলেছে আশ্বিন নদী। এই নদীর তীর পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। কারণ এখানে রয়েছে একটি রেস্তোরাঁ, যেখানে আপনি নদীর মাঝে বসেই খাবারের আনন্দ নিতে পারবেন।

কালী টিব্বা মন্দির: নাম থেকেই বোঝা যায়, এই মন্দিরটি দেবী কালীর মন্দির। খুব বেশি পর্যটকদের আনাগোনা নেই এই মন্দিরে। তবে আপনি যদি ট্রেকিংয়ে আগ্রহী হন তাহলে অবশ্যই পৌঁছে যেতে পারেন কালী টিব্বা মন্দিরে। ঘোড়ায় চড়ে পৌঁছানোর ব্যবস্থাও রয়েছে।

চাইল ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারি: এটি দেশের কম পরিচিত বন্যপ্রাণী সংরক্ষণকেন্দ্রগুলির মধ্যে একটি। হিমাচল প্রদেশের এই অভয়ারণ্যটিতে বিভিন্ন ধরণের উদ্ভিদ এবং প্রাণীর আবাসস্থল। পাখি পর্যবেক্ষক এবং প্রকৃতি প্রেমীদের প্রিয় জায়গা এটি। কিছু জনপ্রিয় প্রজাতির প্রাণী দেখতে পাবেন, তারমধ্যে হিমালয়ের কালো ভাল্লুক, বন্য শুয়োর, ইউরোপীয় লাল হরিণ, দাগযুক্ত হরিণ, সাম্বার, গরল, ভারতীয় সজারু, উড়ন্ত কাঠবিড়ালি এবং আরও অনেক কিছু।

চাইল প্যালেস: চাইল শহরের অন্যতম প্রিয় একটি জায়গা হল এই চাইল প্যালেস। সবুজ এবং মনোরম ল্যান্ডস্কেপের মধ্যে অবস্থিত এই হেরিটেজ হোটেলটি পর্যটকদের অন্য অনুভূতি এনে দেয়। ৭৫ একরের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এই জায়গাটি। চেইল প্যালেস হোটেলের রাজকীয় অনুভূতি পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে আগে থেকে বুকিং করতে হবে।

হিমালয়ান নেচার পার্ক: ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই পার্ক, এটি চাইলের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এটি প্রায় ১৪০ প্রজাতিতে সমৃদ্ধ উদ্ভিদ এবং প্রাণীর আবাসস্থল। এখানে দেখা যায় এমন কিছু সাধারণ বন্যপ্রাণী প্রজাতি হল স্নো চিতাবাঘ, ইয়াক, সাম্বার, বাদামী ভালুক, হিমালয় থর এবং বার্কিং ডিয়ার।