
শস্য জাতীয় খাবার ব্রেকফাস্টের তালিকায় রাখুন। সকালবেলা খিদে এড়ানোর জন্য কফি বা ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় পান করবেন না, এতে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যাবে।

ট্রেকিং-এর সময় শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই প্রতিদিন ৬ লিটার জল পান করুন।

আপনার এনার্জিকে সব সময় বজায় রাখার জন্য ড্ৰাই ফ্রুটস সঙ্গে রাখুন।

লাঞ্চ এবং ডিনারে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খান। এটা ধীরে ধীরে হজম হয় যার ফলে আপনার শরীরে সারাদিন কর্মক্ষমতা থাকে।

অত্যধিক পরিমাণে প্রোটিন গ্রহণ করলে এটা হজম হতেও বেশি সময় নেবে এবং আপনার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে দেবে। তাই চেষ্টা করুন ট্রেকিং-এর সময় ডিম ছাড়া অন্যান্য আমিষ খাবার গুলিকে এড়ানোর।

ট্রেকিং-এর সময় অ্যালকোহল পান করবেন না। অ্যাকোহল শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দেয় যার ফলে ট্রেকিং-এর সময় অ্যাকিউট মাউন্টেন্ট সিকনেসের মত সমস্যা দেখা দেয়।

সুগার ক্যান্ডি এবং ক্রিম জাতীয় খাবার ট্রেকিং-এর সময় খাবেন না।