Gulmarg: বসন্তের ছোঁয়া লাগলেও পর্যটকদের জন্য খোলাই থাকছে গুলমার্গের বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে

জেনে নিন জম্মু ও কাশ্মীরের গুলমার্গে‌ অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে সম্পর্কিত কিছু অজানা কথা...

| Edited By: megha

Feb 28, 2022 | 1:42 PM

1 / 6
শীত এবার বিদায় নেওয়ার পালা। হিমালয়ে কোলে কোলে বসন্তের আভা দেখা দিলেও এখনও পুরো দমে দেখা দেয়নি বসন্ত। অর্থাৎ বরফ এখনও রয়েছে বেশ কয়েকটি জায়গায়। এর মধ্যে অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হল গুলমার্গ‌। কাশ্মীরের গুলমার্গ‌ হল সেই জায়গা যা বরফের তৈরি তাজমহল আর বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইগলু ক্যাফে তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে দুনিয়ায়।

শীত এবার বিদায় নেওয়ার পালা। হিমালয়ে কোলে কোলে বসন্তের আভা দেখা দিলেও এখনও পুরো দমে দেখা দেয়নি বসন্ত। অর্থাৎ বরফ এখনও রয়েছে বেশ কয়েকটি জায়গায়। এর মধ্যে অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হল গুলমার্গ‌। কাশ্মীরের গুলমার্গ‌ হল সেই জায়গা যা বরফের তৈরি তাজমহল আর বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইগলু ক্যাফে তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে দুনিয়ায়।

2 / 6
শীত যেহেতু এখনও বিদায় নেয়নি তাই গুলমার্গের এই ইগলু ক্যাফেও খোলা থাকছে পর্যটকদের জন্য। বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে এটি। নাম ‘স্নোগ্লু’। এই ক্যাফেটি গুলমার্গের বিখ্যাত স্কি রিসর্টে তৈরি করা হয়েছে।

শীত যেহেতু এখনও বিদায় নেয়নি তাই গুলমার্গের এই ইগলু ক্যাফেও খোলা থাকছে পর্যটকদের জন্য। বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে এটি। নাম ‘স্নোগ্লু’। এই ক্যাফেটি গুলমার্গের বিখ্যাত স্কি রিসর্টে তৈরি করা হয়েছে।

3 / 6
গুলমার্গের স্নোগ্লু ইগলু ক্যাফেটির উচ্চতা প্রায় ৩৭.৫ ফুট এবং ব্যাস ৪৪.৫ ফুট। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড‌ অনুসারে, বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে রয়েছে সুইজারল্যান্ডে। যার উচ্চতা ৩৩.৮ ফুট ও ব্যাস ৪২.৪ ফুট। সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে এখন বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফের আবাস্থল আমাদের ভারত।

গুলমার্গের স্নোগ্লু ইগলু ক্যাফেটির উচ্চতা প্রায় ৩৭.৫ ফুট এবং ব্যাস ৪৪.৫ ফুট। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড‌ অনুসারে, বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে রয়েছে সুইজারল্যান্ডে। যার উচ্চতা ৩৩.৮ ফুট ও ব্যাস ৪২.৪ ফুট। সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে এখন বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফের আবাস্থল আমাদের ভারত।

4 / 6
দেশি ছোঁয়া দিতে কাশ্মীরি শিল্পকর্ম, হাতের কাজ সব কিছু খোদাই করে তৈরি করা হয়েছে। ৬৪ দিন সময় লেগেছে এই ক্যাফেটি তৈরি করতে। একসঙ্গে ৪০ জন মানুষ বসে এখানে খাবার খেতে পারেন।

দেশি ছোঁয়া দিতে কাশ্মীরি শিল্পকর্ম, হাতের কাজ সব কিছু খোদাই করে তৈরি করা হয়েছে। ৬৪ দিন সময় লেগেছে এই ক্যাফেটি তৈরি করতে। একসঙ্গে ৪০ জন মানুষ বসে এখানে খাবার খেতে পারেন।

5 / 6
এই ইগলু ক্যাফেটি নির্মাণ করেছেন সৈয়দ ওয়াসিম শাহ। তিনি জানান যে এরকম ক্যাফে তিনি সুইজারল্যান্ডে দেখেন। সেখানে হোটেল, রাত কাটানোর ব্যবস্থা সব রয়েছে। গুলমার্গেও প্রচুর তুষারপাত হয় প্রতিবছর। সেই ভাবনা থেকেই আজ তিনি বানিয়ে ফেলেছেন বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে।

এই ইগলু ক্যাফেটি নির্মাণ করেছেন সৈয়দ ওয়াসিম শাহ। তিনি জানান যে এরকম ক্যাফে তিনি সুইজারল্যান্ডে দেখেন। সেখানে হোটেল, রাত কাটানোর ব্যবস্থা সব রয়েছে। গুলমার্গেও প্রচুর তুষারপাত হয় প্রতিবছর। সেই ভাবনা থেকেই আজ তিনি বানিয়ে ফেলেছেন বিশ্বের বৃহত্তম ইগলু ক্যাফে।

6 / 6
ক্যাফেটি পর্যটকদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। ইনস্টাগ্রাম সার্চ করলেই দেখে যাবে কীভাবে ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে #igloocafegulmarg. প্রথমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল ফেব্রুয়ারির শেষ তারিখ পর্যন্ত এই অভিনব ক্যাফেটি জনসাধারণের খোলা থাকবে। কিন্তু শীত যেহেতু এখনও যায়নি ভূস্বর্গ থেকে আর কয়েকদিন আগে অবধি তুষারপাত হয়েছে তাই ১৫ মার্চ অবধি খোলা থাকবে এই ক্যাফে।

ক্যাফেটি পর্যটকদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। ইনস্টাগ্রাম সার্চ করলেই দেখে যাবে কীভাবে ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে #igloocafegulmarg. প্রথমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল ফেব্রুয়ারির শেষ তারিখ পর্যন্ত এই অভিনব ক্যাফেটি জনসাধারণের খোলা থাকবে। কিন্তু শীত যেহেতু এখনও যায়নি ভূস্বর্গ থেকে আর কয়েকদিন আগে অবধি তুষারপাত হয়েছে তাই ১৫ মার্চ অবধি খোলা থাকবে এই ক্যাফে।