
ভারতীয় ভারোত্তলনের মুখ মীরাবাঈ চানু। যে হাসি অনেক যন্ত্রণা লুকিয়ে রাখতে পারে। এই হাসি পদক জেতায় দেশকে। এ বছরও দেশকে হতাশ করেননি। (ছবি : টুইটার)

আক্ষেপ একটা রয়ে গিয়েছে তাঁর। অলিম্পিকে সোনার পদক জিততে না পারা। যন্ত্রণা, জোড়া আন্তর্জাতিক পদক, সাফল্যের অন্যতম একটা বছর কাটল মীরাবাঈ চানুর। (ছবি : টুইটার)

বার্মিংহ্য়াম কমনওয়েলথ গেমসে ভারতের যেন একটি সোনার পদক আগেই নিশ্চিত ছিল। তাঁর প্রতি এতটাই আস্থা ভারতীয় ক্রীড়াপ্রেমীদের। সেটাও এমনই তৈরি হয়নি। মীরাবাঈয়ের পরিশ্রম, পারফরম্য়ান্স সেই জায়গা তৈরি করে দিয়েছে। (ছবি : টুইটার)

প্রত্য়াশা পূরণে ব্য়র্থ হননি তিনি। কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতেছেন। দেশকে গর্বিত করেছেন আরও এক বার। এখানেই শেষ নয়। আরও অনেক পদকই জেতা বাকি। (ছবি : টুইটার)

এ বছর জাতীয় গেমসে কবজিতে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন মীরাবাঈ চানু। ভার তোলা দূর অস্ত, ঠিকঠাক বারবেলই ধরতে পারছিলেন না। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপেরও বেশিদিন বাকি ছিল না। প্রশ্ন ছিল, তিনি কি আদৌ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিতে পারবেন? (ছবি : টুইটার)

এ মাসের শুরুতে, শুধু বিশ্ব চ্য়াম্পিয়নশিপে অংশই নিলেন না, পদকও আনলেন। অল্পের জন্য সোনার পদক হাতছাড়া হয় তাঁর। চীনের প্রতিদ্বন্দ্বীকে পিছনে পেলে রুপোর পদকও কম সাফল্যের নয়। অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীনের প্রতিপক্ষকে পিছনে ফেলেন চানু। (ছবি : টুইটার)

কমনওয়েলথ গেমস এবং চোট নিয়েই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ। জোড়া আন্তর্জাতিক পদক জিতে চানুর পরবর্তী লক্ষ্য অলিম্পিকে সোনার পদক। প্যারিস অলিম্পিকে পদকের রং বদলানোর স্বপ্ন দেখছেন, সেই লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন। একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর পরিষ্কার জবাব ছিল, চীন-কোরিয়া পারলে আমি বা আমরা কেন পারবো না? (ছবি : টুইটার)