নয়াদিল্লি: অস্থিতিশীলতা, মানসিক চাপ। আজকের যুগে এই সমস্যা জনে জনে। বিশ্বজুড়ে অশান্ত আবহ, শান্তি নেই দৈনন্দিন জীবনযাপনেও। কিন্তু এই সমস্যা থেকে স্থায়ী সুরাহা মিলবে কীভাবে? রেহাই বা কোথায়? সম্প্রতি ‘দ্য সৎসঙ্গ লাইফ’-এর ইউটিউব চ্য়ানেলে সেই নিয়েই দীর্ঘক্ষণ ধরে চলল আলোচনা। সাধুসন্তদের ওই আলোচনার মধ্যেই উঠে এল স্থায়ী সমাধান। জানেন কী আলোচনা হয়েছে মেহসানায় স্থিতু BAPS স্বামীনারায়ণ মন্দির কর্তৃপক্ষের আয়োজিত ওই ‘সৎসঙ্গ কনভারসেশনে’?
বিএপিএস শ্রী স্বামীনারায়ণ মন্দিরের শান্ত পরিবেশে এই বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন স্বামী যোগবিবেকদাস, স্বামী উত্তমযোগীদাস, স্বামী গুরুমানন্দাস এবং স্বামী ত্যাগপুরুষদাস। এই আলোচনার মূল বিষয় ছিল ‘ঐশ্বরিক আনন্দের উপভোগ’। তাতেই আধুনিক জীবনের নানাবিধ চ্য়ালেঞ্জের মধ্য়ে কীভাবে আধ্যাত্মিকতা ও ভক্তির মাধ্য়মে পূর্ণতা খুঁজে পাওয়া যায়, সেই নিয়েই চলল আলোচনা।
এই আলোচনার শুরুতে সন্ন্যাসী স্বামীনারায়ণের একটি বাণী উদ্ধৃত করা হয়েছে। যাতে তিনি বলছেন, ‘একজন প্রকৃত সৎপুরুষ বা সাধু কখনওই জাগতিক সুখে আসক্ত হন না।’ শুধুই এই একটি বাণীই নয়। গোটা ভিডিয়ো জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর অজস্র কথা। বিশাল অট্টালিকা হোক বা গ্রামের ছোট্ট ঘর — ঈশ্বরের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য কোনও পরিস্থিতি বাধা হতে পারে না বলেই জানিয়েছেন উপস্থিত সন্তরা।
জীবনে শিষ্টাচার তৈরির জন্য অন্যতম একটি মাধ্য়ম খাদ্যাভাস বদলানো। এদিন আলোচনায় উঠে এল সেই প্রসঙ্গ। সন্ন্য়াসী স্বামীনারায়ণ তাঁর গোটা দিন কীভাবে কাটাতেন, কী খেতেন সবটাই আলোচনা হল এই পর্বে। যেমন, তিনি সকালে উঠে দই খেতে পছন্দ করতেন। কারণ তা শরীর ও পেটকে ঠান্ডা রাখে।
নয়াদিল্লি: অস্থিতিশীলতা, মানসিক চাপ। আজকের যুগে এই সমস্যা জনে জনে। বিশ্বজুড়ে অশান্ত আবহ, শান্তি নেই দৈনন্দিন জীবনযাপনেও। কিন্তু এই সমস্যা থেকে স্থায়ী সুরাহা মিলবে কীভাবে? রেহাই বা কোথায়? সম্প্রতি ‘দ্য সৎসঙ্গ লাইফ’-এর ইউটিউব চ্য়ানেলে সেই নিয়েই দীর্ঘক্ষণ ধরে চলল আলোচনা। সাধুসন্তদের ওই আলোচনার মধ্যেই উঠে এল স্থায়ী সমাধান। জানেন কী আলোচনা হয়েছে মেহসানায় স্থিতু BAPS স্বামীনারায়ণ মন্দির কর্তৃপক্ষের আয়োজিত ওই ‘সৎসঙ্গ কনভারসেশনে’?
বিএপিএস শ্রী স্বামীনারায়ণ মন্দিরের শান্ত পরিবেশে এই বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন স্বামী যোগবিবেকদাস, স্বামী উত্তমযোগীদাস, স্বামী গুরুমানন্দাস এবং স্বামী ত্যাগপুরুষদাস। এই আলোচনার মূল বিষয় ছিল ‘ঐশ্বরিক আনন্দের উপভোগ’। তাতেই আধুনিক জীবনের নানাবিধ চ্য়ালেঞ্জের মধ্য়ে কীভাবে আধ্যাত্মিকতা ও ভক্তির মাধ্য়মে পূর্ণতা খুঁজে পাওয়া যায়, সেই নিয়েই চলল আলোচনা।
এই আলোচনার শুরুতে সন্ন্যাসী স্বামীনারায়ণের একটি বাণী উদ্ধৃত করা হয়েছে। যাতে তিনি বলছেন, ‘একজন প্রকৃত সৎপুরুষ বা সাধু কখনওই জাগতিক সুখে আসক্ত হন না।’ শুধুই এই একটি বাণীই নয়। গোটা ভিডিয়ো জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর অজস্র কথা। বিশাল অট্টালিকা হোক বা গ্রামের ছোট্ট ঘর — ঈশ্বরের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য কোনও পরিস্থিতি বাধা হতে পারে না বলেই জানিয়েছেন উপস্থিত সন্তরা।
জীবনে শিষ্টাচার তৈরির জন্য অন্যতম একটি মাধ্য়ম খাদ্যাভাস বদলানো। এদিন আলোচনায় উঠে এল সেই প্রসঙ্গ। সন্ন্য়াসী স্বামীনারায়ণ তাঁর গোটা দিন কীভাবে কাটাতেন, কী খেতেন সবটাই আলোচনা হল এই পর্বে। যেমন, তিনি সকালে উঠে দই খেতে পছন্দ করতেন। কারণ তা শরীর ও পেটকে ঠান্ডা রাখে।