Argentina: মেসি-ব্রিগেডকে ক্ষমা চাইতে বলে মহাবিপদে, ছাঁটাই আর্জেন্টিনার ক্রীড়ামন্ত্রী

কলম্বিয়াকে হারিয়ে কোপার খেতাব ধরে রেখেছেন মেসিরা। কোপা আমেরিকা জয়ের পর আর্জেন্টিনার ডেপুটি ক্রীড়ামন্ত্রী জুলিও গারো টিমের ফুটবলারদের ওই গানের (ফ্রান্সের প্লেয়ারদের বৈষম্যমূলক মন্তব্য করা) প্রসঙ্গ টানেন। তিনি মেসি-সহ আর্জেন্টিনার ফুটবলারদের ক্ষমা চাইতে বলেন।

Argentina: মেসি-ব্রিগেডকে ক্ষমা চাইতে বলে মহাবিপদে, ছাঁটাই আর্জেন্টিনার ক্রীড়ামন্ত্রী
Argentina: মেসি-ব্রিগেডকে ক্ষমা চাইতে বলে মহাবিপদে, ছাঁটাই আর্জেন্টিনার ক্রীড়ামন্ত্রী
Follow Us:
| Updated on: Jul 19, 2024 | 6:48 PM

কলকাতা: কয়েকদিন আগে কোপা আমেরিকার (Copa America) খেতাব জিতেছে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা (Argentina)। পরপর দু’বার কোপা জয়ের খুশিতে নীল-সাদা জার্সিধারীদের সেলিব্রেশন ছিল ডাবল। মেসি ব্রিগেড এতটাই সেলিব্রেশনে মত্ত হয়ে পড়ে যে, আর্জেন্টাইন ফুটবলাররা যে গান গাইছিলেন, তাতে ছিল কিছু বৈষম্যমূলক মন্তব্য। যার জেরে শুরু হয় বিতর্ক। কোপা জয়ের পর আর্জেন্টিনার ফুটবলার এনজো ফের্নান্ডেজ একটি ইন্সটাগ্রাম লাইভ করেন। সেখানেই এই গাননি তাঁরা গেয়েছিলেন। স্টেডিয়াম থেকে টিম বাসে হোটেল অবধি পৌঁছনোর পথে তাঁদের সেলিব্রেশন ফ্রান্সের ফুটবলারদের অপমান বলে দাবি করেন আর্জেন্টিনার ডেপুটি ক্রীড়ামন্ত্রী। যার জেরে এ বার ছাঁটাই হলেন তিনি।

কলম্বিয়াকে হারিয়ে কোপার খেতাব ধরে রেখেছেন মেসিরা। কোপা আমেরিকা জয়ের পর আর্জেন্টিনার ডেপুটি ক্রীড়ামন্ত্রী জুলিও গারো টিমের ফুটবলারদের ওই গানের (ফ্রান্সের প্লেয়ারদের বৈষম্যমূলক মন্তব্য করা) প্রসঙ্গ টানেন। তিনি মেসি-সহ আর্জেন্টিনার ফুটবলারদের ক্ষমা চাইতে বলেন। একইসঙ্গে আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ক্লদিও তাপিয়াকেও তিনি প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বলেন। আরবানা প্লে রেডিও স্টেশনে এ কথা বলেন গারো। তাঁর এই মন্তব্যের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে বরখাস্ত করা হয়।

আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা যখন ওই গান গেয়ে সেলিব্রেট করছিলেন, সেই সময় তাঁদের সঙ্গে ছিলেন না এলএম টেন। মেসি-ব্রিগেডকে ক্ষমা চাইতে বলে তাই মহাবিপদে পড়েন আর্জেন্টিনার ডেপুটি ক্রীড়ামন্ত্রী জুলিও গারো। আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে লেখেন, ‘রাষ্ট্রপতির কার্যালয় পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে আর্জেন্টিনার জাতীয় দল, বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন এবং দু’লাকেক কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন বা অন্য কোনও নাগরিককে কী মন্তব্য করতে হবে, কী ভাবতে হবে এবং কী করতে হবে তা বলার অধিকার কোনও সরকারের নেই। এই কারণেই জুলিও গারোকে আর্জেন্টিনার ডেপুটি ক্রীড়াবিদ হিসেবে বরখাস্ত করা হল।’