IND vs ENG: তাঁর উদ্যোগেই পতৌদি থেকে গেলেন ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে, সত্যিটা তুলে ধরলেন সচিন!

Anderson-Tendulkar Trophy Controversy: কোনও সিরিজের নামকরণ কোন ক্রিকেটারের নামে হবে, তা ঠিক করে দুটো দেশের ক্রিকেট বোর্ড। স্বাভাবিক ভাবেই বিসিসিআই ও ইসিবিই ঠিক করেছে সিরিজের ট্রফির নতুন নাম। তবে সচিনের তরফে কোনও কার্পণ্য ছিল না।

IND vs ENG: তাঁর উদ্যোগেই পতৌদি থেকে গেলেন ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে, সত্যিটা তুলে ধরলেন সচিন!
IND vs ENG: তাঁর উদ্যোগেই পতৌদি থেকে গেলেন ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে, সত্যিটা তুলে ধরলেন সচিন!Image Credit source: Mike Hewitt/Getty Images

| Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Jun 19, 2025 | 5:51 PM

কলকাতা: বিতর্ক এখনও থামছে না। ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজজয়ী দল এতদিন পেত পতৌদি ট্রফি। তা হঠাৎই পাল্টে ফেলা হয়েছে। নতুন নামকরণ হয়েছে- অ্যান্ডারসন-তেন্ডুলকর ট্রফি। এ নিয়ে বিতর্ক শুরু হতেই আসরে নেমেছিলেন সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। ক্রিকেট মাঠেও তিনি স্পোর্টসম্যানশিপের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। খেলা ছেড়েছেন অনেক দিন। কিন্তু চরিত্র বদলায়নিসচিনের। তিনি নিজেও চাননি ভারতের কিংবদন্তি ক্যাপ্টেন মরসুম আলি খান পতৌদির নাম বাদ পড়ে যাক। কিন্তু তাও আটকানো যায়নি বদল। কিন্তু সচিনের উদ্যোগে অন্য একটি উপায় বের করা হয়েছে। কী সেটা? এ নিয়ে মুখ খুললেন সচিন নিজেই।

রেভ স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সচিন বলেছেন, ‘পতৌদির ক্রিকেট ইতিহাস ও আভিজাত্য যাতে অটুট থাকে, সেই চেষ্টাই করা উচিত। ভারতীয় ক্রিকেটে পতৌদি পরিবারের যে অবদান, তা আমাদের বরাবর অনুপ্রাণিত করে এসেছে। আমি পতৌদি পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছিলাম এই বিষয় নিয়ে। বলেছিলাম, চেষ্টা করব যাতে ওই ইতিহাস ক্ষুণ্ণ না হয়, তার জন্য অপ্রাণ চেষ্টা করব। আমি একই সঙ্গে কথা বলেছিলাম আইসিসির চেয়ারম্যান জয় শাহর সঙ্গে। কথা বলেছিলাম ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গেও। তাদের আমার মতামত জানিয়েছিলাম। তারপরই দ্বিতীয় একটা রাস্তা খুলে গিয়েছিল। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যে দল সিরিজ জিতবে, তাদের ক্যাপ্টেনকে পতৌদি মেডেল দিয়ে পুরস্কৃত করা হবে।’

কোনও সিরিজের নামকরণ কোন ক্রিকেটারের নামে হবে, তা ঠিক করে দুটো দেশের ক্রিকেট বোর্ড। স্বাভাবিক ভাবেই বিসিসিআই ও ইসিবিই ঠিক করেছে সিরিজের ট্রফির নতুন নাম। তবে সচিনের তরফে কোনও কার্পণ্য ছিল না। সচিনের কথায়, ‘ট্রফির নামকরণ ঠিক করে বিসিসিআই ও ইসিবি। এটা যখন আমাকে জানানো হয়, আমি আমার তরফ থেকে সব রকম চেষ্টা করেছিলাম। যাতে পতৌদির মতো কিংবদন্তির ইতিহাস অক্ষুণ্ণ থাকে।’