Pakistan Bomb Blast: ম্যাচ চলাকালীন পাশেই বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বাবর আজমরা

Babar Azam: পিএসএলের এক ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়াম থেকে কয়েক মাইল দুরত্বে পুলিশ লাইন্স এলাকায় একটি বিস্ফোরণ হয়। যে ম্যাচে খেলছিলেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম।

Pakistan Bomb Blast: ম্যাচ চলাকালীন পাশেই বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বাবর আজমরা
ম্যাচ চলাকালীন পাশেই বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বাবর আজমরাImage Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 06, 2023 | 11:46 AM

কোয়েটা: ক্রিকেট ম্যাচ চলাকালীন হঠাৎই বিস্ফোরণ। কেঁপে উঠল চারিদিক। রবিবার কোয়েটার নবাব আকবর বুগতি স্টেডিয়ামে চলছিল পাকিস্তান সুপার লিগের (PSL) প্রদর্শনী ম্যাচ। সেই ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়াম থেকে কয়েক মাইল দুরত্বে পুলিশ লাইন্স এলাকায় একটি বিস্ফোরণ হয়। এরপরই কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা হয় ম্যাচ। ঘটনায় আহত হয়েছেন পাঁচ জন। বিস্ফোরণের (Bomb Blast) খবর পেয়েই ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার জন্য ড্রেসিং রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ম্যাচে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম (Babar Azam), শাহিদ আফ্রিদির মতো পাক তারকা ক্রিকেটাররা। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন তাঁরা। যদিও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসলে ফের সেই ম্যাচ চালু হয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরল TV9Bangla

সংবাদসংস্থা পিটিআই-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, শহরের নিরাপত্তা কর্মীদের চোখ এড়িয়ে সুপরিকল্পিতভাবে বিস্ফোরণটি ঘটিয়েছে নিষিদ্ধ পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। বোমা বিস্ফোরণ, গুলি গালা মাঝেমধ্যেই পাকিস্তানে হয়ে থাকে। ফলে এই ঘটনা নতুন নয়। যে কারণে অন্যান্য দেশের ক্রিকেটাররা নিরাপত্তার স্বার্থে পাকিস্তানে কোনও টুর্নামেন্টে অংশ নিতে যেতে চান না। এ বার পাকিস্তানে আসন্ন এশিয়া কাপের আসর বসার কথা ছিল। তবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড সাফ জানিয়েছে, পাকিস্তানে দল পাঠাবে না তারা। এই বিষয়ে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের নয়া চেয়ারম্যান নজম শেঠী জানিয়েছেন, যদি পাকিস্তান থেকে এশিয়া কাপের আসর সরানো হয়, তা হলে তারাও ওডিআই বিশ্বকাপের জন্য ভারতে দল পাঠাবে না পাকিস্তানও।

বহুদিন ধরেই কোয়েটার বালুচ অঞ্চলের বাসিন্দারা দাবি তুলেছিলেন এলাকায় পিএসএল ম্যাচ আয়োজন করা হোক। সেই দাবি মানতেই কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্স ও পেশাওয়ার জালমির মধ্যে এই প্রদর্শনী ম্যাচটি আয়োজন করে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। স্টেডিয়ামের কাছেই বোমা বিস্ফোরণের পর ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এক পুলিশ কর্তা বলেছেন, “বিস্ফোরণ হওয়ার পরই ম্যাচ থামিয়ে দেওয়া হয়। পরে পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে আসলে ফের ম্যাচ শুরু করা হয়।”