AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Happy Birthday Sachin Tendulkar: ‘কাউকে ভয় পাবে না…’, বাবার জন্মদিনে আবেগী বার্তা সচিন-কন্যা সারা তেন্ডুলকরের

Sachin Tendulkar Birthday Special: এমন আবহেই আজ সচিন তেন্ডুলকরের জন্মদিন। যদিও এ বারের জন্মদিনটা আর অন্যবারের মতো জাকজমকের নয়। তবে সন্তানরা কি বাবাকে শুভেচ্ছা না জানিয়ে থাকতে পারেন?

Happy Birthday Sachin Tendulkar: 'কাউকে ভয় পাবে না...', বাবার জন্মদিনে আবেগী বার্তা সচিন-কন্যা সারা তেন্ডুলকরের
Image Credit: INSTAGRAM
| Updated on: Apr 24, 2025 | 5:49 PM
Share

দেশজুড়ে শোকের আবহ। কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের গুলি করে হত্যা করেছে জঙ্গিরা। পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার শাখা টিআরএফ এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা দেশ। সরকারের তরফে নানা বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বেশ কয়েক বার কাশ্মীর গিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। সেখানে স্থানীয়দের সঙ্গে রাস্তায় ক্রিকেটও খেলেছেন। উপত্যকায় এমন ঘটনায় ব্যথিত সচিন তেন্ডুলকরও। সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তাও দিয়েছিলেন। এমন আবহেই আজ সচিন তেন্ডুলকরের জন্মদিন। যদিও এ বারের জন্মদিনটা আর অন্যবারের মতো জাকজমকের নয়। তবে সন্তানরা কি বাবাকে শুভেচ্ছা না জানিয়ে থাকতে পারেন?

বাবা-মেয়ের সম্পর্কের গভীরতা অনেক বেশি। বাবার কাছে তাঁর কন্যা সন্তান বেশি প্রিয়। যা আজীবন থেকে যায়। বাবার জন্মদিনে ছেলে অর্জুন তেন্ডুলকরও শুভেচ্ছা বার্তা দিয়েছেন। তবে কন্যা সারা তেন্ডুলকরের বার্তা সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর কেড়েছে। বাবা তাঁর কাছে কতটা প্রিয়, যেন এক বার্তাতেই পরিষ্কার। শুধু জন্মদিনের শুভেচ্ছা হিসেবেই নয়, বাবার সম্পর্কে নানা কথাই লিখেছেন। সারার আবেগী পোস্ট মন জয় করেছে সকলেরই।

সচিন-কন্যা সারা বাবার সঙ্গে ছেলেবেলা থেকে বড় হওয়া অবধি নানা ছবি পোস্ট করেছেন। প্রত্যেকটা ছবি একেকটা সোনালি মুহূর্ত। সঙ্গে লিখেছেন, ‘এই মানুষটা আমাকে শিখিয়েছিলেন, কাউকে ভয় পেতে না। কিন্তু সকলকে সম্মান করতে। এই মানুষটাই হাত ভাঙা সত্ত্বেও আমাকে কোলে তুলে নিয়েছে। আর চোটের কথা বলতে শুরু করলে শেষও হবে না। তার মধ্যেও আমাকে আদরে ভরিয়ে দিতে কার্পণ্য করেনি। এই মানুষটা আমি ছবি তোলার সময় বিঘ্ন ঘটায়। (এই টুকু যে মজার ছলে লিখেছেন, ইমোজিতেই স্পষ্ট)। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আমাকে সর্বদা হাসিখুশি, মজা এবং জীবনটাকে বাঁচতে শিখিয়েছে। হ্যাপি বার্থডে বাবা।’

সচিন-কন্যা ইতিমধ্যেই বাবার নানা কাজে সহযোগিতাও করছেন। সচিনের এনজিও-র কাজ, ব্যবসায় সহযোগিতা। অন্য দিকে অর্জুনও ইনস্টায় পোস্ট করেছেন, হ্যাপি বার্থডে।