IND vs NZ Semi-Final Match Report: সামির সাত, ম্যাচ ‘টার্ন’ করালেন কুলদীপ; এক যুগ পর ফাইনালে ভারত
ICC World Cup Match Report, India vs New Zealand: বোর্ডে ৩৯৭ রান! তারপরও দুর্দান্ত লড়াই নিউজিল্যান্ডের। বেশ কয়েক বার ভয়ের পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের। আসলে যে আগ্রাসী ক্রিকেট ভারত খেলে আসছে এবং সেমিফাইনালেও খেলেছে, একই পথে হাঁটল নিউজিল্যান্ডও। তাদের বিধ্বংসী ক্রিকেটের জবাব হয়ে উঠলেন মহম্মদ সামি। শেষ অবধি স্কোর বোর্ডে ভারতের জয়ের ব্যবধান ৭০ রান দেখালেও ম্যাচটা একেবারেই সহজ ছিল না। এর জন্য বোর্ডে বিশাল রান এবং সামির পারফরম্যান্সকে কৃতিত্ব দিতেই হবে।

এক যুগ পর ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ। এক যুগ পর ফাইনালে ভারত। স্নায়ুর চাপ সামলে অবশেষে জয়। বোর্ডে ৩৯৭ রান! তারপরও দুর্দান্ত লড়াই নিউজিল্যান্ডের। বেশ কয়েক বার ভয়ের পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের। আসলে যে আগ্রাসী ক্রিকেট ভারত খেলে আসছে এবং সেমিফাইনালেও খেলেছে, একই পথে হাঁটল নিউজিল্যান্ডও। তাদের বিধ্বংসী ক্রিকেটের জবাব হয়ে উঠলেন মহম্মদ সামি। সেকেন্ড স্পেল শুরু করেন জোড়া উইকেট। ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হয়ে উঠলেন কুলদীপ যাদবও। ৭০ রানের জয়ে ফাইনালে টিম ইন্ডিয়া। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
আইসিসি টুর্নামেন্টে নিউজিল্যান্ড বরাবরই ভারতের শক্ত গাঁট। এ বার লিগ পর্বে তাদের হারিয়েছিল ভারত। তবে নকআউটের ম্যাচ সবসময়ই আলাদা। তেইশের বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ডের ম্যাচটাও মনে করে দেখুন। শেষ অবধি লড়াই করেছিল কিউয়িরা। তাদের বিরুদ্ধে লড়াইটা সহজ হবে না, এটাই প্রত্যাশিত। শেষ অবধি স্কোর বোর্ডে ভারতের জয়ের ব্যবধান ৭০ রান দেখালেও ম্যাচটা একেবারেই সহজ ছিল না। এর জন্য বোর্ডে বিশাল রান এবং সামির পারফরম্যান্সকে কৃতিত্ব দিতেই হবে।
সেমিফাইনালের মঞ্চে মাস্টার ব্লাস্টারের সামনেই তাঁর ওডিআই সেঞ্চুরির রেকর্ড ভাঙলেন বিরাট কোহলি। সেঞ্চুরির হাফসেঞ্চুরির পর মাস্টারকে নতজানু হয়ে সম্মান। ওয়াংখেড়েতে অন্যতম সেরা মুহূর্ত বা বলা ভালো বিশ্ব ক্রিকেটে একটা অমর ফ্রেম হয়ে থাকল। বিরাট, শ্রেয়সের সেঞ্চুরি। ক্র্যাম্পে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ না ছাড়লে হয়তো কিংয়ের সঙ্গে প্রিন্সেরও শতরান দেখত ওয়াংখেড়ে। শেষ অবধি ৩৯৮ রানের বিশাল লক্ষ্য দেয় ভারত। নিউজিল্যান্ডের লড়াইও কুর্নিশ জানানোর মতোই। যদিও সামির সাত উইকেটের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সামনে কিছুই করার ছিল না। ৪০ ওভার অবধিও ম্যাচে থাকার মরিয়া চেষ্টা করছিল কিউয়িরা। ৪২তম ওভারে কুলদীপ মাত্র ২ রান দেন। এখান থেকেই শেষ দিকে প্রবল চাপ তৈরি হতে থাকে। ৪৯তম ওভারে সামিই ম্যাচ ফিনিশ করেন।
