‘নো-বলের নবাব’। এই তকমা এখনও রয়ে গিয়েছে। আয়ার্ল্যান্ড সিরিজেও বেশ কিছু নো-বল করেছেন। তবে দুর্দান্ত কামব্যাকও করেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজের শেষ দুটি টি-টোয়েন্টি হয়েছিল ফ্লোরিডায়। সেই দুটি ম্যাচ মিলিয়ে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। আয়ার্ল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে নিয়েছিলেন ১ উইকেট। দ্বিতীয় ম্যাচেও নিলেন ১ উইকেট। দু-ম্যাচেই ইকোনমি ভালো। দ্বিতীয় ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট নেন। বিধ্বংসী ব্যাটিং করছিলেন অ্যান্ড্রু বলবির্নি। তিনি ক্রিজে থাকলে ম্যাচ আরও ক্লোজ হত। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বোলিংয়ে অর্শদীপ। ছয় খেলেও ঘুরে দাঁড়াতে সময় নেননি। বলবির্নিকে ফিরেয়ে ব্রেক থ্রু দেন। সঙ্গে রেকর্ড বুকেও নাম লেখান। বিস্তারিত রইল TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে উইকেটের হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন অর্শদীপ সিং। তাঁর ৫০তম শিকার অ্যান্ড্রু বলবির্নি। ৩৩ ইনিংসে এই মাইলফলকে ভারতের বাঁ হাতি পেসার অর্শদীপ সিং। বিশ্বক্রিকেটে দ্বিতীয় দ্রুততম পেসার হিসেবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৫০ উইকেট নিলেন অর্শদীপ। দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার লুনগি এনগিডি ৩২ ম্যাচে উইকেটের হাফসেঞ্চুরিতে পৌঁছেছিলেন।
ভারতীয় পেসারদের মধ্যে অর্শদীপ সিংই সবচেয়ে কম ম্যাচে এই মাইলফলকে। সমসংখ্যক ম্যাচে হাফসেঞ্চুরি করেছিলেন বাংলাদেশের বাঁ হাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। অজি পেসার জশ হ্যাজলউড এবং দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার ডেল স্টেইন যথাক্রমে ৩৪ ও ৩৫ ম্যাচে ৫০ উইকেটে পৌঁছেছিলেন। তবে সার্বিক ভাবে ভারতীয় বোলারদের মধ্যে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্শদীপ। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে কম ম্যাচে এই মাইলফলকে পৌঁছেছেন বাঁ হাতি রিস্ট স্পিনার কুলদীপ যাদব। তিনি মাত্র ৩০ ইনিংসে ৫০ উইকেট নিয়েছিলেন।