
লখনউ: শেষ ওভারে মোহিত-ম্যাজিক। লখনউ সুপার জায়ান্টসের ডেরায় গিয়ে ম্যাচ ছিনিয়ে আনল গুজরাট টাইটান্স। ৭ রানে ম্যাচ জিতে নিয়েছে গুজরাট। প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রান তোলে গুজরাট। ৫০ বলে ৬৬ রান হার্দিক পান্ডিয়ার। ৪৭ রান ঋদ্ধিমান সাহা। এই দুইয়ের ব্যাটে গুজরাটের স্কোরবোর্ডে ওঠে ১৩৫ রান। রান তাড়া করতে নেমে ঝোড়ো গতিতে এগোচ্ছিল লখনউ সুপার জায়ান্টসের ইনিংস। পাওয়ার প্লে ওভারে ওঠে ৫৩ রান। কাইল মেয়ার্সের পর ক্রুণাল পান্ডিয়া আউট হতেই খেই হারিয়ে ফেলে লখনউ। শেষ ওভারে ১২ রানের প্রয়োজন ছিল। মোহিত শর্মার শেষ ওভারে মোট চারটি উইকেট খুইয়ে ম্যাচটি ৭ রানে হেরে গিয়েছে লখনউ।
দুরন্ত কামব্যাক গুজরাট টাইটান্সের। চাপের মধ্যে শেষ ওভারে অবিশ্বাস্য মোহিত শর্মা। লখনউ সুপার জায়ান্টসকে ৭ রানে হারিয়ে জিতল গুজরাট।
পরপর চার বলে চার উইকেট খোয়াল লখনউ। রান আউট হয়ে ফিরলেন দীপক হুডা।
রান আউট হয়ে ফিরলেন আয়ুষ বাদোনি।
তৃতীয় বলে আউট স্টইনিস। পরপর দু বলে দুটি উইকেট মোহিত শর্মার। ৩ বলে ১০ রান প্রয়োজন।
টানটান মুহূর্ত। শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে লোকেশ রাহুলকে ফেরালেন মোহিত। নতুন ব্যাটার মার্কাস স্টইনিস। শেষ চার বলে ১০ রানের প্রয়োজন লখনউয়ের।
লখনউ-গুজরাট ম্যাচের নিষ্পত্তিও হবে শেষ ওভারে। শেষ ৬ বলে ১২ রান প্রয়োজন লখনউয়ের। শেষ ওভারে বল হাতে মোহিত শর্মা।
জয়ের জন্য শেষ ২ ওভারে লখনউয়ের চাই ১৭ রান। ক্রিজে লোকেশ রাহুল এবং আয়ুষ বাদানি।
নূর আহমেদের বল আকাশে তুলে দেন নিকোলাস পুরান। ক্যাচ নিলেন হার্দিক। তৃতীয় উইকেট হারাল লখনউ।
৩৮ বলে ৫০ রানে পৌঁছলেন লোকেশ রাহুল।
১০ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৮০ রান লখনউয়ের।
গুজরাটকে প্রথম সাফল্য দিলেন রশিদ খান। ১৯ বলে ২৪ রান করে ফিরলেন কাইল মায়ার্স। ৬.৩ ওভারে ৫৫/১ লখনউ।
৬ ওভারে বিনা উইকেট খুইয়ে ৫৩ রান তুলেছে লখনউ সুপার জায়ান্টস। ঝোড়ো ব্যাটিং রাহুল, মায়ার্সের।
বাউন্ডারির হ্যাটট্রিক হাঁকিয়ে টি-২০ কেরিয়ারে ৭ হাজার রান পূর্ণ করলেন লোকেশ রাহুল।
তৃতীয় ওভারে মহম্মদ সামির বলে লোকেশ রাহুলের তিনটে বাউন্ডারি।
রান তাড়া শুরু করল লখনউ সুপার জায়ান্টস। ওপেনিংয়ে লোকেশ রাহুল ও কাইল মায়ার্স। বল হাতে মহম্মদ সামি।
মিলারকে শেষ বলে ফেরালেন মার্কাস স্টইনিস। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে গুজরাটের স্কোর ১৩৫।
৫০ বলে ৬৬ রানের ইনিংস। স্টইনিসের বলে রাহুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন হার্দিক পান্ডিয়া। ১৯.২ ওভারে ১৩২-৪ গুজরাট। রানের অর্ধেক এল হার্দিকের ব্যাটে।
১৮তম ওভারে রবি বিষ্ণোইয়ের বলে ছয় হাঁকিয়ে অর্ধশতরান পূর্ণ করলেন হার্দিক পান্ডিয়া। ৪৪ বলে ৫০ রান। ওভারে একটি চার ও দুটি ছক্কা হাঁকালেন হার্দিক।
হার্দিক পান্ডিয়াদের মন্থর ইনিংস। ১৭ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ১০১/৪।
চতুর্থ উইকেট হারাল গুজরাট। নবীন উল হকের বলে ফিরলেন বিজয় শঙ্কর (১০)। ১৫ ওভারে ৯২-৪ গুজরাট।
তৃতীয় উইকেট হারাল গুজরাট। অভিনব মনোহরকে ফেরালেন অমিত মিশ্রা। নবীন-উল-হকের ক্যাচ। ১১.৪ ওভারে স্কোর ৭৪/৩।
অর্ধশতরানের দোরগোড়া থেকে ফিরলেন ঋদ্ধিমান সাহা (৩৭ বলে ৪৭ রান)। ক্রুণালের বলে দীপক হুডার হাতে ক্যাচ। দুই ওপেনারকে ফেরালেন ক্রুণাল।
১০ ওভারে গুজরাট টাইটান্সের স্কোর ৭১/১।
গুজরাটের স্কোর ৫০ পার করল। ঝোড়ো ব্যাটিং ঋদ্ধিমান সাহার। হাফ সেঞ্চুরির দিকে এগোচ্ছেন তিনি।
৬ ওভারে গুজরাট টাইটান্সের খাতায় ১ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান।
ক্রিজে নামলেন হার্দিক। বল হাতে ক্রুণাল। একানা স্টেডিয়ামে ফ্যামিলি অ্যাফেয়ার।
শূন্য রানে শুভমন গিলকে ফেরালেন ক্রুণাল পান্ডিয়া। লং অফে সহজ ক্যাচ রবি বিষ্ণোইয়ের।
গুজরাটের ওপেনিংয়ে শুভমন গিল এবং ঋদ্ধিমান সাহা। বল হাতে ডানহাতি পেসার নবীন-উল-হক।
লোকেশ রাহুল, কাইল মেয়ার্স, মার্কাস স্টইনিস, দীপক হুডা, ক্রুণাল পান্ডিয়া, নিকোলাস পুরান, আয়ুষ বাদোনি, রবি বিষ্ণোই, আবেশ খান, অমিত মিশ্র, নবীন উল হক
সাবস্টিটিউট: জয়দেব উনাদকট, কৃষ্ণাপ্পা গৌতম, ড্যানিয়েল সামস, প্রেরক মানকাড, করণ শর্মা
ঋদ্ধিমান সাহা, শুভমন গিল, হার্দিক পান্ডিয়া (অধিনায়ক), বিজয় শঙ্কর, এ মনোহর, ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, মহম্মদ সামি, নূর আহমেদ, মোহিত শর্মা
সাবস্টিটিউট: জোশুয়া লিটল, জয়ন্ত যাদব, শিবম মাভি, সাই কিশোর, কেএস ভরত
১৬তম আইপিএলের ৩০তম ম্যাচে টস জিতল গুজরাট টাইটান্স। প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত হার্দিক পান্ডিয়ার।
পয়েন্ট তালিকায় এই মুহূর্তে দুই নম্বরে রয়েছে লখনউ সুপার জায়ান্টস। ৮ পয়েন্ট। ৬ পয়েন্ট নিয়ে গুজরাট টাইটান্স রয়েছে চার নম্বরে।