দীপঙ্কর ঘোষাল : ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এ বারের মরসুমে আরও একটা রুদ্ধশ্বাস ম্য়াচ। জয়পুরে মুখোমুখি হয়েছিল রাজস্থান রয়্য়ালস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। কখনও মনে হয়েছে ম্য়াচ রাজস্থানের হাতের মুঠোয়। কিন্তু অভিষেক শর্মার অর্ধশতরান এবং বেশ কয়েকটি ক্যামিও ইনিংসে ম্য়াচের রং বদলে গেল। নিয়মিত ব্য়বধানে উইকেটও নিতে থাকে রাজস্থান। জয়পুরে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের সামনে ২১৫ রানের বিশাল লক্ষ্য। যুজবেন্দ্র চাহালের অনবদ্য বোলিংয়ে বেশ কয়েক বার ম্যাচে ফিরেছে রাজস্থান। শিমরন হেটমায়ারের ক্য়াচ। ২০ ওভার শেষে সব বৃথা। শেষ ওভারে সানরাইজার্সের লক্ষ্য ছিল ১৭ রান। অভিজ্ঞ সন্দীপ শর্মার ওপর ভরসা করা যায় এই রান নিয়েও। কিন্তু তিনিই একটি নো-বল করবেন, এমনটা প্রত্য়াশা ছিল না। শেষ বলে সানরাইজার্সের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪ রান। আব্দুল সামাদ ৬ মেরে ম্য়াচ ফিনিশ করেন। মূল্যবান ২ পয়েন্ট সানরাইজার্সের ঝুলিতে। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে রাজস্থান রয়্যালস বনাম রয়্যাল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ম্যাচ রিপোর্ট TV9Bangla Sports-এ।
আইপিএলে শুরুটা ভালো হয়েছিল রাজস্থান রয়্য়ালস ওপেনার জস বাটলারের। মাঝে ফর্ম হারিয়েছিলেন। দুর্দান্ত ভাবেই কামব্যাক করলেন বাটলার। টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল রাজস্থান। শুরু থেকেই বাটলার-যশস্বী ঝড়। ওপেনিং জুটি ভালো শুরু দেয়। অল্পের জন্য় শতরান হাতছাড়া হয় জস বাটলারের। ৯৫ রানে ফেরেন জস। অধিনায়ক সঞ্জু স্য়ামসনও বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। নির্ধারিত ২০ ওভারে ২১৪ রান করে রাজস্থান রয়্যালস। আইপিএলের ইতিহাসে এর আগে কখনও ২০০-র বেশি স্কোর তাড়া করে জেতেনি সানরাইজার্স। ফলে রাজস্থানের কাছে এই পরিসংখ্য়ান যেন সোনায় সোহাগা ছিল।
বিস্তারিত আসছে…