Jos Buttler: খুদে বাটলারকে প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সৌরভ-দ্রাবিড়!

TV9 Bangla Digital | Edited By: অংশুমান গোস্বামী

Nov 14, 2022 | 12:30 AM

Sourav Ganguly and Rahul Dravid: ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপের ওই ম্যাচ নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন জস বাটলার। সে দিন মাঠে ঘটা বেশ কিছু ঘটনার কথাও জানিয়েছেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।

Jos Buttler: খুদে বাটলারকে প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সৌরভ-দ্রাবিড়!
সৌরভ ও দ্রাবিড়

Follow Us

মেলবোর্ন: ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ। ইংল্যান্ডের টনটনে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে মুখোমুখি ভারত ও শ্রীলঙ্কা। টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছে শ্রীলঙ্কা। ৬ রানেই প্রথম উইকেট হারায় ভারত। এর পর ক্রিজে ব্যাট করছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং রাহুল দ্রাবিড়। দুজন মিলে ভারতের ইনিংসে যোগ করেছিলেন ৩১৮ রান। দ্রাবিড় করেছিলেন ১২৯ বলে ১৪৫ রান। সৌরভ করেছিলেন ১৫৮ বলে ১৮৩ রান। যা ছিল একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে সৌরভের সর্বোচ্চ রান। ওই ম্যাচের সময় বাউন্ডারিতে ছিলেন একটি ছোট্ট ছেলে। সে দিনের ম্যাচ অবাক হয়ে দেখেছিল বাচ্চা ছেলেটি। সৌরভ এবং দ্রাবিড়ের ইনিংস মোহিত করেছিল তাঁকে। সেই ছোট্ট ছেলেটিই ইংল্যান্ডের বর্তমান অধিনায়ক। তাঁর নেতৃত্বেই পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে টি২০ বিশ্বকাপ জিতল ইংরেজরা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ফাইনালে নামার আগে ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপের ওই ম্যাচ নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন জস বাটলার। সে দিন মাঠে ঘটা বেশ কিছু ঘটনার কথাও জানিয়েছেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।

ভারতের প্রথম উইকেট পতনের সময় শ্রীলঙ্কার ব্যাটার অরবিন্দ ডি সিলভা ফিল্ডিং করছিলেন ফাইন লেগে। তখন বাউন্ডারির ধারে দাঁড়িয়ে ডি সিলভাকে অটোগ্রাফের জন্য আবদার করেছিলেন বাটলার। ছোট্ট বাটলারের অনুরোধও রাখতে উদ্যোগীও হয়েছিলেন ডি সিলভা। তাঁর হাত থেকে পেন নিয়ে সই করবেন, তখনই বোলার বল করার জন্য দৌড়তে শুরু করেন। তা দেখেই অটোগ্রাফ ছেড়ে ফিল্ডিংয়ের জন্য নিজেকে সতর্ক করে তোলেন ডি সিলভা। বাটলারের থেকে নেওয়া পেন নিজের পকেটে গুঁজেই ছুটতে শুরু করেন তিনি। এর জেরে আর ডি সিলভার অটোগ্রাফ পাওয়া হয়নি সেদিনের ছোট্ট বাটলারের। ফেরত পাননি সেই পেনও।

এ নিয়ে বাটলার বলেছেন, “আমি ডি সিলভার অটোগ্রাফ পাইনি। পেনও ফেরত পাইনি।” সে দিনেই ম্যাচের স্মৃতিচারণা করে তিনি বলেছেন, “সে দিনটা অসাধারণ ছিল। ভারত এবং শ্রীলঙ্কার সমর্থকরা সুন্দর করে তুলেছিল। দ্রাবিড় এবং সৌরভকে দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। সেই বছর আমি অল্প কয়েকটি বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখেছিলাম। যার মধ্যে ওই ম্যাচটি সবথেকে কাছ থেকে দেখেছিলাম। সেই ম্যাচের প্রভাব পড়েছিল আমার মধ্যে। তখন থেকেই স্বপ্ন দেখতাম বিশ্বকাপ জেতার।”

Next Article