ICC World Cup: স্পিন খেলতে হিমশিম, ফাইনালে জাডেজাদের কী ভাবে সামলাবেন? জানালেন স্টার্ক
ICC world cup 2023, Mitchell Starc on FINAL: ইডেনেও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রয়োজনের সময় ১৬ রান করেছেন। খুবই কম মনে হতে পারে। ম্য়াচের যা পরিস্থিতি, তাতে স্টার্কের ব্যাটে এই রানটুকু না এলে আরও চাপে পড়ত অস্ট্রেলিয়া। চায়নাম্যান তাবরাইজ শামসি ১০ ওভারে ৪২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন। কেশব মহারাজের ১০ ওভারে অস্ট্রেলিয়া তুলতে পেরেছে মাত্র ২৪ রান। এমনকি পার্টটাইম স্পিনার এইডেন মার্কর্যামের ৮ ওভারে মাত্র ২৩ রান।
কলকাতা: যেন একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ হতে চলেছে। তেইশের বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে ভারতের প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া। ফাইনালেও মুখোমুখি হতে চলেছে দুই দল। চেন্নাইয়ে লিগ পর্বের ম্যাচে ভারতীয় স্পিনারদের বিরুদ্ধে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন অজি ব্যাটাররা। হার দিয়েই বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয়েছিল পাঁচ বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার। প্রথম দু-ম্যাচে হারলেও দারুণ ভাবে ঘুরে দাঁড়ায় অজিরা। সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে অষ্টম বার ফাইনালে। ইডেনে জিতলেও স্পিনের বিরুদ্ধে হিমশিম খেল অস্ট্রেলিয়া। শামসি-মহারাজ-মার্কর্যামরা যে ভাবে চাপ তৈরি করেছেন, ফাইনালে জাডেজা-কুলদীপকে কী ভাবে সামলাবেন? তারই জবাব দিলেন স্টার্ক। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
অস্ট্রেলিয়ার বাঁ হাতি পেসার মিচেল স্টার্কের ব্যাটিংয়ের হাতও ভালো। আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে প্রচুর কার্যকরী ইনিংস খেলেছেন। ইডেনেও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রয়োজনের সময় ১৬ রান করেছেন। খুবই কম মনে হতে পারে। ম্যাচের যা পরিস্থিতি, তাতে স্টার্কের ব্যাটে এই রানটুকু না এলে আরও চাপে পড়ত অস্ট্রেলিয়া। চায়নাম্যান তাবরাইজ শামসি ১০ ওভারে ৪২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন। কেশব মহারাজের ১০ ওভারে অস্ট্রেলিয়া তুলতে পেরেছে মাত্র ২৪ রান। এমনকি পার্টটাইম স্পিনার এইডেন মার্কর্যামের ৮ ওভারে মাত্র ২৩ রান। মহারাজ ও এইডেন একটি করে উইকেটও নিয়েছেন।
স্পিনের বিরুদ্ধে এই ব্যাটিং কি চাপে রাখছে অস্ট্রেলিয়াকে? রাখাটাই স্বাভাবিক। ভারতীয় দলে রবীন্দ্র জাডেজা এবং কুলদীপ যাদবের মতো দুই অভিজ্ঞ, দক্ষ স্পিনার রয়েছেন। চেন্নাইয়ে লিগ পর্বের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জাডেজা ৩ এবং কুলদীপ ২ উইকেট নিয়েছিলেন। ফাইনালে আবারও তাঁদের সামলাতে হবে। এই প্রসঙ্গে অজি পেসার মিচেল স্টার্কও চিন্তিত। কিন্তু এখনই এত ভাবতে নারাজ। বরং চাপের ম্যাচ জিতে ফাইনালে ওঠার আনন্দেই ভেসে থাকতে চান। বলছেন, ‘এখনই ভাবছি না। কাল আমেদাবাদ যাই আগে। আশাকরি ওদের সামলানোর কোনও উপায় ঠিকই বের হবে। ব্যবহৃত পিচ না ফ্রেশ পিচে খেলা হবে, সেটাও দেখতে হবে।’