AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Asia Cup 2023: ভাসছে ম্যাচ, টাকা দাও… এসিসির কাছে দাবি পিসিবির

Pakistan Cricket: পাকিস্তানের প্রস্তাবিত হাইব্রিড মডেলে চলছে এ বারের এশিয়া কাপ (Asia Cup 2023)। এর মাঝে এসিসির কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে চিঠি দিল পিসিবি।

Asia Cup 2023: ভাসছে ম্যাচ, টাকা দাও... এসিসির কাছে দাবি পিসিবির
Asia Cup 2023: ভাসছে ম্যাচ, টাকা দাও... এসিসির কাছে দাবি পিসিবির Image Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: Sep 07, 2023 | 5:00 PM
Share

নয়াদিল্লি: পাকিস্তানের প্রস্তাবিত হাইব্রিড মডেলে চলছে এ বারের এশিয়া কাপ (Asia Cup 2023)। গ্রুপ পর্ব শেষ হওয়ার পর, শুরু হয়েছে সুপার-৪ এর খেলা। পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা এই দুই ভেনুতে চলছে এশিয়া কাপ। কিন্তু শ্রীলঙ্কায় হওয়া এশিয়া কাপের একের পর এক ম্যাচে বৃষ্টির প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। যার জেরে পাল্লেকেলে ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) ম্যাচ ধুয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়াও বৃষ্টিবিঘ্নিত ভারত-নেপাল ম্যাচের ফয়সলাও হয় ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে। এর ফলে শ্রীলঙ্কায় ক্রিকেট প্রেমীদের মধ্যে এশিয়া কাপের টিকিট কাটা নিয়ে অনীহা দেখা দিয়েছে। বৃষ্টির প্রকোপ একাধিক ম্যাচে পড়ায় এ বার ক্ষতিপূরণ চেয়ে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলকে চিঠি দিল পাক ক্রিকেট বোর্ড। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।

কলম্বোতে বৃষ্টির ফলে এশিয়া কাপের একাধিক ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ায় আয়োজক পাকিস্তান ক্ষতির মুখে। তাই সেখান থেকে হাম্বানতোতায় সরানো হয়েছিল এশিয়া কাপের সুপার-৪ এবং ফাইনাল ম্যাচ। পরবর্তীতে যদিও এসিসির পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় কলম্বোতেই হবে সুপার-৪ ও ফাইনাল। এরফলে বিজ্ঞাপন থেকে সম্প্রচার সমস্ত দিক থেকেই ক্ষতির মুখে পড়ছে আয়োজক পাকিস্তান। তাই ক্ষতিপূরণ চেয়ে এসিসি প্রেসিডেন্ট জয় শাহকে চিঠি লিখেছেন পিসিবি প্রধান জাকা আশরাফ।

ক্ষতিপূরণ চেয়ে জয় শাহকে পাঠানো চিঠি নিয়ে যদিও সরকারিভাবে কিছু জানায়নি পিসিবি। একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, পিসিবির পক্ষ থেকে দেওয়া চিঠিতে জানতে চাওয়া হয়েছে, সুপার ফোরের সূচি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত কার সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া হয়েছে? পাশাপাশি একাধিক ম্যাচে বৃষ্টি হওয়ার ফলে যে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে তাতে যেন ক্ষতিপূরণ দেয় এসিসি।

পিসিবি প্রধান এসিসিকে দেওয়া চিঠিতে উল্লেখ করেন, ভারত বনাম নেপাল ম্যাচের পর শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের সদস্য সহ এসিসির সদস্যদের মধ্যে এক বৈঠক হয়। তাতে ঠিক হয়, আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে কলম্বোর জায়গায় হাম্বানতোতায় সরানো হবে এশিয়া কাপ সুপার-৪ ও ফাইনালের ম্যাচ। সম্প্রচারকারী চ্যানেলও সেই মতো সরঞ্জাম স্থানান্তরিত করার ব্যবস্থা করেছিল। হঠাৎ সিদ্ধান্ত পরিবর্তিত হওয়ায় সব দিক থেকেই চাপে পড়ে যায় আয়োজক পাকিস্তান। এসিসির যদিও কোনও নিয়ম নেই আয়োজক দেশের আর্থিক ক্ষতি হলে তা পূরণ করার। এ বার দেখার এসিসি এই ক্ষেত্রে কী করে।