Sachin Tendulkar: দৃষ্টিনন্দন ড্রাইভ, ফ্লিক, পুল শট; ব্যাট হাতে বিধ্বংসী মেজাজে সচিন

লাখো অনুরাগীর মনের ইচ্ছে পূরণ করলেন সচিন তেন্ডুলকর। আরও একবার ব্যাট হাতে চেনা মেজাজে দেখা গেল মাস্টার ব্লাস্টারকে।

Sachin Tendulkar: দৃষ্টিনন্দন ড্রাইভ, ফ্লিক, পুল শট; ব্যাট হাতে বিধ্বংসী মেজাজে সচিন
ফের ব্যাট ধরলেন সচিন Image Credit source: Twitter

| Edited By: তিথিমালা মাজী

Aug 30, 2022 | 5:34 PM

মুম্বই: দুই দশকের বেশি সময় ধরে অনুরাগীদের আচ্ছন্ন করে রেখেছিলেন তাঁর ব্যাটে। অবসর নিয়েছেন সেই ২০১৩ সালে। তাও ৯ বছর হয়ে গেল। অনুরাগীদের অনুরোধে ফের একবার ব্যাট ধরলেন সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। এবারের উদ্দেশ্যটা সম্পূর্ণ আলাদা। ম্যাচ জেতার জন্য নয়, বরং নয়া প্রজন্মকে খেলাধুলোর প্রতি উৎসাহ জোগাতে ব্যাট ধরলেন মাস্টার ব্লাস্টার। উপলক্ষ্য ছিল ২৯ অগাস্টের জাতীয় ক্রীড়া দিবস (National Sports Day)। হকির জাদুকর মেজর ধ্যানচাঁদের জন্মজয়ন্তী। টুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করেন সচিন। যেখানে তাঁকে পুরনো মেজাজে দেখা গেল। একটি স্টিকারবিহীন ব্যাট নিয়ে সেন্টার, ডান, বাম চারিদিকে বেশ কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন শট খেললেন। সচিনের এই ভিডিও (Sachin Batting Video) নিশ্চিতরূপে আপনাকে নব্বইয়ের দশকে নিয়ে যাবে।

তাঁর ট্রেডমার্ক ব্যাকফুট পাঞ্চ, স্ট্রেট ড্রাইভ, ফ্লিক, পুল, কভার ড্রাইভ, আপার কাট। অনুরাগীদের নস্ট্যালজিয়া ফেরাতে কোনও কসুর রাখলেন না। অনুরাগীদের কানের সুখ। ভিডিও ঘিরে হইচই পড়ে গিয়েছে নেটমাধ্যমে। সচিন লিখলেন, “জাতীয় ক্রীড়াদিবসে আমার ভালোবাসার খেলা না খেলে কীভাবে থাকতে পারি। তোমাদের প্রিয় খেলার ছবি, ভিডিও পোস্ট করো।” এর পাশাপাশি ফ্যানদের কাছে বিশেষ অনুরোধ রেখে বললেন, “সবার খেলা প্রয়োজন। দেশকে স্পোর্টিং নেশন তৈরি করতে বয়স দেখার প্রয়োজন নেই। এই ন্যাশনাল স্পোর্টস ডে-তে একটি খেলা বেছে নিন এবং সেটিকে রোজ খেলুন। আসুন সুস্থ সবল ফিট দেশ গড়ি।” এই প্রসঙ্গে সম্প্রতি কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জয়ী মহিলাদের লন বল টিমের কথা বলেন।

১৯৯৮ সালে তেন্ডুলকরের ব্যাট ছিল সবচেয়ে ছন্দে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বছরটা সেরা কেটেছিল সচিনের। তখন টি-২০ ফরম্যাট ছিল না। ওই বছরের তেন্ডুলকরের কয়েকটি ইনিংস টি-২০ ফরম্যাটের জন্য আদর্শ। সেবছর ১২টি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন সচিন। তার মধ্যে ছয়টি শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। শারজার জোড়া সেঞ্চুরি, ঢাকার ১৪১ রানের ইনিংস, চেন্নাইয়ের ১৫৫ রান, কানপুরে ১০০ এবং ১৭৭ রানের ইনিংস খেলেন বেঙ্গালুরুতে।