AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sarfaraz Khan: শূন্যে ভাঙল স্বপ্ন! বাবা-ভাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়লেন সরফরাজ খান

India vs New Zealand: মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সরফরাজ খান ব্যাটিংয়ে নামতেই জায়ান্ট স্ক্রিনে দেখা যায় তাঁর বাবা নওশাদ খান ও ভাই মুশির খানকে। সরফরাজ শূন্যে আউট হওয়ার পর তাঁর বাবা ও ভাইয়ের চোখে-মুখে হতাশা ফুটে ওঠে।

Sarfaraz Khan: শূন্যে ভাঙল স্বপ্ন! বাবা-ভাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়লেন সরফরাজ খান
Sarfaraz Khan: শূন্যে ভাঙল স্বপ্ন! বাবা-ভাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়লেন সরফরাজ খান
| Updated on: Nov 02, 2024 | 1:59 PM
Share

কলকাতা: ঘরের মাঠে মাত্র ৪ বলেই ব্যাটিং ইনিংস শেষ সরফরাজ খানের (Sarfaraz Khan)। এই মাঠ তাঁর কাছে জল-ভাত। মুম্বইয়ে দলীপ ট্রফি, রঞ্জি ট্রফির একাধিক ম্যাচে ভুরি ভুরি রান করেছেন সরফরাজ। সেই তিনিই কিউয়িদের বিরুদ্ধে (India vs New Zealand) মাত্র ৪ বলের মোকাবিলা করতে যেন হিমশিম খেলেন! বাঁ-হাতি ও ডান-হাতি কম্বিনেশনের জন্য ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন হয় সরফরাজের। আটে নামানো হয় তাঁকে। যিনি ৫-৬ এ ব্যাট করতে অভ্যস্থ, হয়তো মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তাই। রানের পর রান করেছেন যে মাঠে, সেখানেই তাঁর যেন খেলাতে ফোকাস ছিল না। রানের খাতা খোলার আগেই মাঠ ছাড়ার রাস্তা ধরেন সরফরাজ খান।

মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সরফরাজ খান ব্যাটিংয়ে নামতেই জায়ান্ট স্ক্রিনে দেখা যায় তাঁর বাবা নওশাদ খান ও ভাই মুশির খানকে। কয়েকদিন আগে গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিলেন নওশাদ ও মুশির। সরফরাজের বাবার সেই অর্থে চোট লাগেনি। কিন্তু মুশির বেশ কয়েকদিন মাঠের বাইরে। এখন সুস্থ হয়ে দাদার খেলা দেখার জন্য মাঠে এসেছিলেন। খেলা দেখে মন ভরল না তাঁর, এমনটাই বলা যায়।

সরফরাজ দ্বিতীয় ডেলিভারিতে সুইপ শট মারার চেষ্টা করেছিলেন। তৃতীয় ডেলিভারিতে স্লিপে অল্পের জন্য যায়নি। চতুর্থ ডেলিভারিতে কট বিহাইন্ড। এজাজের ডেলিভারি বাউন্স আর টার্ন সরফরাজের গ্লাভস ছুঁয়ে যায়। তার আগেই জায়ান্ট স্ক্রিনে দেখানো হয় বাবা নওশাদ খান ও ভাই মুশির খান তাঁর খেলা দেখতে এসেছেন। নিজের হোম গ্রাউন্ডে তাঁদের আনন্দ দিতে পারলেন না সরফরাজ। ৮ নম্বরে নামানোর ফলেই কি মানসিক ভাবে অস্বস্তিতে ছিলেন সরফরাজ? এই প্রশ্ন উঠছে। সরফরাজ শূন্যে আউট হওয়ার পর তাঁর বাবা ও ভাইয়ের চোখে-মুখে হতাশা ফুটে ওঠে।