Shoaib Akhtar: ১০০ বছরের বুড়োর বলের গতি ১০০, যা দেখে হতবাক শোয়েব আখতারও

ইন্টারনেটের দৌলতে ভিডিয়ো (Viral Video) ঘুরতে ঘুরতে পৌঁছে গিয়েছে রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেসের কাছে।

Shoaib Akhtar: ১০০ বছরের বুড়োর বলের গতি ১০০, যা দেখে হতবাক শোয়েব আখতারও
Image Credit source: Twitter

| Edited By: তিথিমালা মাজী

Apr 12, 2023 | 3:16 PM

কলকাতা: বিশ্বের সাড়া জাগানো ফাস্ট বোলারদের মধ্যে একজন হলেন পাকিস্তানের শোয়েব আখতার (Shoaib Akhtar)। বিশ্বের দ্রুততম বল করার রেকর্ড রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। ১৬১.৩ কিমি প্রতি ঘণ্টায় শোয়েবের বিশ্ব রেকর্ড এখনও ভাঙতে পারেননি কেউ। দ্রুত গতিতে বল করাটাও স্কিলের মধ্যেই পড়ে। দিনরাতের কঠিন পরিশ্রম ছাড়া যা কোনওদিনই সম্ভব নয়। পাকিস্তান তথা বিশ্বের পেস বোলিং কিংবদন্তিকেই চমকে দিলেন এক ১০০ বছরের বৃদ্ধ। ওই বৃদ্ধের বোলিং অ্যাকশন দেখলে শোয়েবের কথা মনে পড়ে যাবে নিশ্চিতভাবে। সেটাই হয়েছে। ইন্টারনেটের দৌলতে ভিডিয়ো (Viral Video) ঘুরতে ঘুরতে পৌঁছে গিয়েছে রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেসের কাছে। একজন ১০০ বছরের বৃদ্ধ তাঁরই কায়দায় ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বল করছেন, এটা দেখেই হতবাক হয়ে গিয়েছেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার। ওই বৃদ্ধের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন তিনি। কোথায় পাওয়া যাবে তাঁকে? খোঁজ খোঁজ পড়ে গিয়েছে নেট দুনিয়ায়। বিস্তারিত রইল TV9 Bangla-র এই প্রতিবেদনে।

জাতীয় দলের হয়ে বহুদিন খেলা ছেড়েছেন শোয়েব। বাইশ গজ থেকে দূরত্ব বাড়লেও ফ্যানরা তাঁকে অনুসরণ, বলা ভালো অনুকরণ করেন আজও। আট থেকে আশি- শোয়েবের কায়দায় বল করার মনোবাসনা সকলেরই। তেমনই এক বৃদ্ধকে খুঁজে পেয়েছেন শোয়েব। যিনি হুবহু পাক ক্রিকেটারের কায়দায় বল করেন। ভিডিয়োটি নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে শোয়েব লিখেছেন, “আরে বাহ। ১০০ বছরে প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতি। ওনার সঙ্গে দেখা করতে চাই। কেউ খুঁজে দিন।” স্লো মো ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে দৌড়ে এসে শোয়েবের ভঙ্গীতে বল ছুঁড়ছেন ওই বৃদ্ধ।

রেকর্ড তৈরি হয় ভাঙার জন্যই। শোয়েবের বিশ্বরেকর্ড কি আদৌ কেউ ভাঙতে পারবেন? গতবছরের আইপিএলের সময় আশার আলো দেখিয়েছিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের পেসার উমরান মালিক। ১৫০ কিমি গতিতে বল করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এ বারের আইপিএলেও দেড়শো ছুঁইছুঁই গতিতে বল করেছেন। শোয়েব নিজেও বলেছেন, উমরানই পারে তাঁর বিশ্বরেকর্ড ভাঙতে। ২০০৩ সালের ওডিআই বিশ্বকাপের সময় গড়া ১৬১.৩ কিমি প্রতি ঘণ্টার রেকর্ডের ২০ বছর হয়ে গিয়েছে। রেকর্ড ভাঙার জন্য আরও কত বছরের অপেক্ষা করতে হয় সেটাই দেখার।