ICC ODI World Cup: ‘জীবনের সবচেয়ে দামী ৪ রান করলাম’ পাকিস্তানকে হারিয়ে আবেগে ভাসছেন শামসি

TV9 Bangla Digital | Edited By: অভিষেক সেনগুপ্ত

Oct 28, 2023 | 12:05 AM

Tabraiz Shamsi: শুক্রবার এক রুদ্ধশ্বাস জয়ের সাক্ষী থাকল ক্রিকেট বিশ্ব। ২৭১ রান তাড়া করতে নেমে শেষ পর্যন্ত ১৮ বলে ৫ রানের দরকার ছিল মার্কব়্যামদের। আর শেষ উইকেটের আশায় মরিয়া হয়ে উঠেছিল পাকিস্তান। তবে শেষ হাসি হাসলেন শামসিরাই। যখন ৯ উইকেট হারিয়ে চড়চড়িয়ে বাড়ছে প্রোটিয়াদের স্নায়ুর চাপের পারদ, তখন ঠান্ডা মাথায় ম্যাচ জেতালেন কেশব মহারাজ ও শামসি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শামসির শিকার বাবর আজম, ইফতিকার আহমেদ, শাউদ শাকিল ও শাহিন আফ্রিদি।

ICC ODI World Cup: জীবনের সবচেয়ে দামী ৪ রান করলাম পাকিস্তানকে হারিয়ে আবেগে ভাসছেন শামসি
জয়ের নায়ক শামসি

Follow Us

চেন্নাই: শেষ মুহূর্তে উত্তেজনা ধরে রাখা কার্যত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ক্রমে স্নায়ুর চাপ বাড়ছিল প্রোটিয়াদের। শেষ মুহূর্তে ঠান্ডা মাথায় প্রোটিয়াদের সাফল্য এনে দিলেন কেশব মহারাজ ও তাবরাইজ শামসি। শেষ উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ১১ রান তুলে দলকে অঘটনের হাত থেকে রক্ষা করেন এই দুই তারকাই। দলকে জিতিয়ে স্বাভাবিকভাবেই খুশি শামসি। ম্য়াচ শেষে হাসি মুখে জানালেন, তাঁকে এটা করতেই হত। আর কী বলছেন প্রোটিয়াদের জয়ের অন্যতম নায়ক? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

শুক্রবার এক রুদ্ধশ্বাস জয়ের সাক্ষী থাকল ক্রিকেট বিশ্ব। ২৭১ রান তাড়া করতে নেমে শেষ পর্যন্ত ১৮ বলে ৫ রানের দরকার ছিল মার্কব়্যামদের। আর শেষ উইকেটের আশায় মরিয়া হয়ে উঠেছিল পাকিস্তান। তবে শেষ হাসি হাসলেন শামসিরাই। যখন ৯ উইকেট হারিয়ে চড়চড়িয়ে বাড়ছে প্রোটিয়াদের স্নায়ুর চাপের পারদ, তখন ঠান্ডা মাথায় ম্যাচ জেতালেন কেশব মহারাজ ও শামসি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শামসির শিকার বাবর আজম, ইফতিকার আহমেদ, শাউদ শাকিল ও শাহিন আফ্রিদি। ম্যাচ সেরার পুরস্কারও জিতে নেন তিনি। দলকে সাফল্য় এনে দিতে পেরে স্বাভাবিকভাবেই খুশি শামসি। ম্য়াচ শেষে বললেন, “আমাকে এটা করতেই হত। অনেকসময় আমাদের হাতে কিছু থাকে না। আজকে ভাগ্য সঙ্গ দিয়েছে আমার। দলকে জেতাতে পেরে সত্যিই ভালো লাগছে। ”

জীবনের সবচেয়ে দামী ৪ রান করে আবেগে ভাসলেন তিনি। বললেন, “দলকে জেতানোর অনুভূতিটাই আলাদা। জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চার রান করলাম। শেষ মুহূর্তে চাপ ধরে রাখা কঠিন ছিল। তবে আমি লক্ষ্য়ে স্থির ছিলাম যে এখান থেকে ফিরে আমি যাবো না কোনও মতে। ছক্কা বা বাউন্ডারির কথা ভাবিনি। চেয়েছিলাম ঠান্ডা মাথায় লক্ষ্য়ে পৌঁছতে।” ভারতীয় বংশোদ্ভুত কেশব মহারাজের সঙ্গে জুটি বেঁধেই শেষ পর্যন্ত খাদের কিনারা থেকে তুলে দলকে জয়ের স্বাদ দেন শামসি।

Next Article