
প্রণিতা তিওয়ারির জন্ম অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। সেখানেই বেড়ে ওঠা। তাঁর পূর্বপুরুষরা থাকতেন বেনারসে। এখনও কিছু আত্মীয় স্বজন সেখানেই থাকেন। সিডনিতে বড় হলেও শিকড় ভোলেননি প্রণিতা। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

প্রাক্তন ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার ড্যারেন গঙ্গারও শিকড় এই ভারতে। ব্রিটিশ শাসনের সময় তাঁর পূর্বপুরুষরা ত্রিনিদাদে চলে গিয়েছিলেন। ড্যারেন ত্রিনিদাদের এমন একটি জায়গায় থাকেন যেখানে ৩০ শতাংশ মানুষ ভারতীয় বংশোদ্ভূত। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ত্রিনিদাদের গঙ্গা ও সিডনির প্রণিতার পরিচয় হল কীভাবে? এর পিছনেও অবদান ভারতের। ২০১৭ সালে নিউইয়র্কে বসেছিল বলিউডের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আইফা অ্যাওয়ার্ড। সেখানে আমন্ত্রিত ছিলেন ড্যারেন গঙ্গা। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ওই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ড্যারেন গঙ্গা ও প্রণিতা তিওয়ারির পরিচয়। ভারত-যোগ দু'জনের মধ্যে যোগাযোগ আরও মজবুত করে। প্রথমে বন্ধুত্ব এবং পরে ডেটিং। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

তিন বছর ডেটিংয়ের পর ২০২০ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন ড্যারেন গঙ্গা এবং প্রণিতা। দম্পতির একটি সন্তানও রয়েছে। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

প্রণিতা বহু প্রতিভার অধিকারী। ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটারের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার সময় নিউইয়র্ক টাইমস সংবাদপত্রে কাজ করতেন। বিয়ের পর ত্রিনিদাদে গিয়ে ব্যবসা খুলে বসেন প্রণিতা গঙ্গা তিওয়ারি। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ত্রিনিদাদে ফল এবং সবজির চাষ প্রচুর হয়। অথচ সেখানে ভালো জুস বারের অভাব ছিল। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ত্রিনিদাদে জুস বার খুলে বসেন প্রণিতা। নাম দেন 'গঙ্গা জুস বার'। বর্তমানে ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের অন্যতম সফল ব্যবসায়ী তিনি। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

প্রণিতা ভাঙা ভাঙা হিন্দি ও ভোজপুরী ভাষা বলতে পারেন। মনোজ তিওয়ারির বড় ফ্যান এবং ভোজপুরী গান শোনেন। তাঁর আত্মীয় স্বজনরা থাকেন বেনারসে। আইপিএলের সময় ভারতে এসে সময়টা দারুণ উপভোগ করেছেন গঙ্গা দম্পতি। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)