Shoaib Malik: ফোনে হয়েছিল প্রথম বিয়ে, ১৫ কোটি খোরপোষ দিয়ে মুক্তি পেয়েছিলেন শোয়েব

গত কয়েকদিন ধরে খবরের শিরোনামে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিক (Shoaib Malik)। তিনি তৃতীয় বার বিয়ে করেছেন। এই সব কিছুর মাঝে খোঁজ পড়েছে শোয়েবের প্রথম স্ত্রীকে নিয়েও। তিনি আয়েষা সিদ্দিকি। জানা গিয়েছে, শোয়েব মালিকের সঙ্গে আয়েষা সিদ্দিকির বিয়ে হয়েছিল ফোনে।

Shoaib Malik: ফোনে হয়েছিল প্রথম বিয়ে, ১৫ কোটি খোরপোষ দিয়ে মুক্তি পেয়েছিলেন শোয়েব
সানিয়া-সানার আগে শোয়েবের জীবনে ছিলেন আয়েষা...

Jan 22, 2024 | 5:37 PM

কলকাতা: সানিয়া-সানা… শোয়েব মালিকের জীবনে তাঁদের দু’জনের আগে ছিলেন অন্য এক মহিলা। গত কয়েকদিন ধরে খবরের শিরোনামে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিক (Shoaib Malik)। তিনি তৃতীয় বার বিয়ে করেছেন। সেই খবর সকলে জানার পর থেকে খোঁজ পড়েছিল ভারতীয় টেনিস সুন্দরী সানিয়া মির্জার (Sania Mirza) সঙ্গে শোয়েবের ডিভোর্স হয়েছিল কিনা? সানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানিয়ে দেওয়া হয়, কয়েক মাস আগেই শোয়েব এবং সানিয়ার ডিভোর্স হয়ে গিয়েছিল। এই সব কিছুর মাঝে খোঁজ পড়েছে শোয়েবের প্রথম স্ত্রীকে নিয়েও। তিনি আয়েষা সিদ্দিকি। জানা গিয়েছে, শোয়েব মালিকের সঙ্গে আয়েষা সিদ্দিকির বিয়ে হয়েছিল ফোনে।

টেলিফোনে হয়েছিল শোয়েবের প্রথম বিয়ে, দিতে হয়েছিল বিরাট খোরপোষ…

২০১০ সালে সানিয়া মির্জার সঙ্গে শোয়েব মালিকের বিয়ের সময় জানা গিয়েছিল পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটারের প্রথম বিয়ের খবর। পরবর্তীতে টাইমস নিউজ নেটওয়ার্কে এক সাক্ষাৎকারে শোয়েব টেলিফোন মারফত নিজের বিয়ের খবর জানিয়েছিলেন। শোয়েব জানান, তিনি তাঁর প্রথম স্ত্রীর মুখ না দেখেই টেলিফোনে নিকাহ করেছিলেন। সেই সময় শোয়েবের বয়স ছিল মাত্র ২০ বছর। কখনও একে অপরকে সামনে থেকে না দেখেই টেলিফোনে বিয়ে করেছিলেন শোয়েব ও আয়েষা।

শোয়েব মালিক জানিয়েছিলেন, আয়েষা হঠাৎ করেই তাঁকে বিয়ে করার চাপ দিতে থাকেন। আয়েষাকে বিয়ে করতে তৈরি ছিলেন শোয়েব। কিন্তু কোনও তাড়াহুড়ো চাননি। ওদিকে আয়েষা জানান, তাঁর পরিবার তাঁদের প্রেমের ব্যাপারে জেনে গিয়েছে। যে কারণে এখন তাঁরা টেলিফোনে নিকাহ করে নেবেন। এরপর ২০০২ সালের জুনে একদিন ফোনেই শোয়েব-আয়েষার নিকাহ হয়েছিল। ২০০৫ সালের অগস্টে শোয়েব জানতে পারেন, তিনি যে মেয়েটির সঙ্গে ফোনে কথা বলেন এবং যাঁর ছবি দেখেছেন তাঁরা এক নন।

পরবর্তীতে হায়দরাবাদে থাকা আয়েষা সিদ্দিকি নামে ওই মহিলা পুলিশে শোয়েব মালিকের নামে অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর পাক ক্রিকেটার শোয়েব তাঁকে ডিভোর্স দেন। এবং ওই মহিলাকে ১৫ কোটি টাকার খোরপোষ দিতে বাধ্য হন।